জাবি প্রতিনিধি-আসিবুল ইসলাম
জ্বালানী তেলের মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
রবিবার (৭ আগস্ট) দুপুর দেড় টায় মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের মুরাদ চত্ত্বর থেকে শুরু হয়ে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক ঘুরে আবার মুরাদ চত্বরে এসে শেষ হয়। এ সময় শিক্ষার্থীরা প্রায় আধঘন্টা ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করে রাখেন।
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট জাবি শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক আরিফুল ইসলামের সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জাহাঙ্গীরনগর সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি সৌমিক বাগচি। এ সময় তিনি বলেন, ‘প্রতিটি জিনিসের দাম বাড়তে থাকলে আমরা কোথায় যাব? দেশের অধিকাংশ মানুষ আইনকানুন মানছে বলেই দেশটা দাঁড়িয়ে আছে। এই দেশটার জন্য আমাদের কিছু করার আছে ও আমাদের জবাবদিহিতা চাওয়ার অধিকার আছে। কিন্তু আজকাল জবাবদিহিতা চাইতে গেলে তাকে দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্র, স্বাধীনতা বিরোধী ষড়যন্ত্র বলে দমন করা হয়। এই সিস্টেমটার বিরুদ্ধে আমাদেরকে দাড়াতে হবে।’
এ সময় চলচ্চিত্র আন্দোলনের সহ-সভাপতি অংশুমান রায় বলেন, ‘নানা ধরনের নিপীড়ন জনগণের উপর চলছে। নিপীড়নের অংশ হিসেবে যুক্ত হয়েছে জ্বালানী তেলের মূল্যবৃদ্ধি। বৈশ্বিক পরিস্থিতির দোহাই দিয়ে এই বৃদ্ধিকে জায়েজ করার চেষ্টা করছে। পরিস্কার করে বলা হচ্ছে না কি কারনে জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি করা হচ্ছে। এখানে জবাবদিহিতা নেই। ফলে হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট হয়ে যাচ্ছে। ‘
প্রসঙ্গত, ৫ আগস্ট মধ্যরাত থেকে দেশে সকল প্রকার জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি করেছে সরকার। প্রতি লিটার ডিজেলে ৩৪, কেরোসিনে ৩৪, অকটেনে ৪৬, পেট্রোলে ৪৪ টাকা দাম বেড়েছে। এখন, একজন ক্রেতাকে প্রতি লিটার ডিজেল ১১৪ টাকায়, কেরোসিন ১১৪ টাকায়, অকটেন ১৩৫ টাকায় ও পেট্রোল ১৩০ টাকায় কিনতে হবে। শুক্রবার রাত ১২ টার পর থেকে এ দাম কার্যকর করা হয়েছে।
জ্বালানী তেলের মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) সাধারণ শিক্ষার্থীরা। রবিবার (৭ আগস্ট) দুপুর দেড় টায় মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের মুরাদ চত্ত্বর থেকে শুরু হয়ে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক ঘুরে আবার মুরাদ চত্বরে এসে শেষ হয়। এ সময় শিক্ষার্থীরা প্রায় আধঘন্টা ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করে রাখেন। সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট জাবি শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক আরিফুল ইসলামের সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জাহাঙ্গীরনগর সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি সৌমিক বাগচি। এ সময় তিনি বলেন, ‘প্রতিটি জিনিসের দাম বাড়তে থাকলে আমরা কোথায় যাব? দেশের অধিকাংশ মানুষ আইনকানুন মানছে বলেই দেশটা দাঁড়িয়ে আছে। এই দেশটার জন্য আমাদের কিছু করার আছে ও আমাদের জবাবদিহিতা চাওয়ার অধিকার আছে। কিন্তু আজকাল জবাবদিহিতা চাইতে গেলে তাকে দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্র, স্বাধীনতা বিরোধী ষড়যন্ত্র বলে দমন করা হয়। এই সিস্টেমটার বিরুদ্ধে আমাদেরকে দাড়াতে হবে।’ এ সময় চলচ্চিত্র আন্দোলনের সহ-সভাপতি অংশুমান রায় বলেন, ‘নানা ধরনের নিপীড়ন জনগণের উপর চলছে। নিপীড়নের অংশ হিসেবে যুক্ত হয়েছে জ্বালানী তেলের মূল্যবৃদ্ধি। বৈশ্বিক পরিস্থিতির দোহাই দিয়ে এই বৃদ্ধিকে জায়েজ করার চেষ্টা করছে। পরিস্কার করে বলা হচ্ছে না কি কারনে জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি করা হচ্ছে। এখানে জবাবদিহিতা নেই। ফলে হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট হয়ে যাচ্ছে। ‘ প্রসঙ্গত, ৫ আগস্ট মধ্যরাত থেকে দেশে সকল প্রকার জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি করেছে সরকার। প্রতি লিটার ডিজেলে ৩৪, কেরোসিনে ৩৪, অকটেনে ৪৬, পেট্রোলে ৪৪ টাকা দাম বেড়েছে। এখন, একজন ক্রেতাকে প্রতি লিটার ডিজেল ১১৪ টাকায়, কেরোসিন ১১৪ টাকায়, অকটেন ১৩৫ টাকায় ও পেট্রোল ১৩০ টাকায় কিনতে হবে। শুক্রবার রাত ১২ টার পর থেকে এ দাম কার্যকর করা হয়েছে।