এদেশে তথাকথিত আন্দোলনের নামে নিরীহ মানুষকে পুড়িয়ে মারার ভয়াবহ নৃশংস দৃশ্য দেখেছে বিশ্ববাসী। শিশু থেকে বৃদ্ধ এবং নারী-পুরুষের পাশাপাশি সেই আগুন সন্ত্রাসের কবল থেকে রেহাই পায়নি অবলা পশুও। বিএনপির সেই আগুন সন্ত্রাসের কারণে দেশ-বিদেশের আদালত কর্তৃক তাদেরকে সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকায় অর্ন্তভুক্ত করেছে।
তার পরেও তাদের নৃশংসতা ও সন্ত্রাসের ভয়াবহতা একটুকুও কমেনি। কিছুদিন আগেই যুবদল ক্যাডার আরমানকে ফোন করে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিয়ে সেই ভিডিও ধারণ করে পাঠাতে নির্দেশ দিয়েছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা বিএনপির সভাপতি নিপুন রায়। সেই ভিডিও নিপুন রায় জায়গামত অর্থাৎ তারেক রহমানের কাছে পাঠাবে বলে এত আয়োজন করে মানুষ পোড়ানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন।
সম্প্রতি নিপুন রায়ের সন্ত্রাসী হুমকি ধামকি আবারো দেখলো কেরানীগঞ্জবাসী। ইস্যু বিহীন শান্ত কেরানীগঞ্জকে অশান্ত করতে নিজেই নিজের গাড়ির ভাঙ্গতে বলছেন আবার পুলিশ এতে বাধা দিলে পুলিশকে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করেন তিনি। শেষ পর্যন্ত গাড়িতে উঠতে উঠতে পুলিশকে হত্যার হুমকি দেন বিএনপিতে তারেক রহমানের সাথে বিশেষ সখ্যতা থাকা নিপুন রায়।
তিনি তার ক্যাডারদেরকে নির্দেশ দেন ২-৩টা পুলিশকে হত্যা করতে। বিএনপির রাজনীতি সন্ত্রাসের রাজনীতি, বিএনপির রাজনীতি হত্যা ও আগুন সন্ত্রাসের রাজনীতি। নিপুন রায়ের মত নেত্রীরা সেই রাজনীতি কেরানীগঞ্জে ফিরিয়ে আনতে মরিয়া। তাই পুলিশকে হত্যার নির্দেশ দিচ্ছেন বার বার। এদেরকে চিনে রাখুন, এদেরকে বর্জন করুন। পুলিশ হত্যার নির্দেশ দিয়ে মানবাধিকার খুজে কারা? তারাই বিএনপি।