শনিবার (২২ নভেম্বর) সকালে পুরান ঢাকার কসাইটুলি এলাকায় রেলিঙ ভেঙে তিনজন নিহত হওয়া স্থান পরিদর্শনকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
রিয়াজুল ইসলাম বলেন, ‘ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা তৈরি করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়াই এখন সবচেয়ে জরুরি কাজ। পরে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের বিস্তারিত তালিকা প্রস্তুত করা হবে।’
তিনি আরও জানান, ‘সরকারি স্কুল, কলেজ ও হাসপাতালের মধ্যে ১৪২টি ভবন ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় আছে। তবে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর ঝুঁকি নিরূপণে এখনও সুনিশ্চিতভাবে রাজউকের কাছে নেই।’
রাজউক চেয়ারম্যানের তথ্য অনুযায়ী, পুরান ঢাকার রেলিং ভেঙে পড়া ভবনের মালিকের কাছে ভবনের নকশা অনুমোদনসহ সব প্রাসঙ্গিক নথি প্রদানের অনুরোধ করা হয়েছে।
তিনি সতর্ক করে বলেন, ‘সাত দিনের মধ্যে যদি এটি দেখানো না হয়, তাহলে বিধি মোতাবেক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে রাজউক।’
























