ঢাকা , মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৪ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
ডাকসু নির্বাচন ঘিরে নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই: ডিএমপি কমিশনার ডাকসু নির্বাচনে ২ হাজারের বেশি পুলিশ, সোয়াট টিম, ডগ স্কোয়াড প্রস্তুত : ডিএমপি কমিশনার নাটোরের বনপাড়া পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের আয়োজনে তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের সাথে মতবিনিময় ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে প্রত্যেকটি নেতাকর্মী অতন্দ্র প্রহরীর মতো কাজ করবে’ আইইএলটিএস পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের প্রলোভন দিয়ে অর্থ আত্মসাৎ, গ্রেফতার ২ ফ্যাস্টিট শাসনে ধ্বংস হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করবে বিএনপি- মির্জা ফখরুল সারাদেশে ৩৩ হাজার মণ্ডপে হবে দুর্গাপূজা, বসানো যাবে না মদ-গাঁজার আসর: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা দীঘিনালার দুর্গম এলাকায় সেনাবাহিনীর বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদান অফিস করেন না খাদ্য পরিদর্শক বেতন ভাতা নেন নিয়মিত ডাকসু নির্বাচনে হস্তক্ষেপের প্রশ্নই আসে না: সেনাবাহিনী

সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে: তারেক রহমান

সাংবাদিক

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান রোববার (১৫ জুন) এক বাণীতে বলেন, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা বহুদলীয় গণতন্ত্রের অন্যতম মৌলিক উপাদান। গণতন্ত্রের নিরাপত্তা ও স্থায়িত্ব দিতে হলে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে।

তিনি আরও বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৬ জুন তৎকালীন শাসকগোষ্ঠী সব দল বাতিল করে একদলীয় বাকশাল ব্যবস্থা কায়েম করে, যার ফলে দেশের চারটি সংবাদপত্র ছাড়া সব বন্ধ হয়ে যায় এবং বহু সংবাদকর্মী বেকার হয়ে পড়েন। এই ঘটনা জাতিকে নির্বাক করে দিয়েছিল।

তারেক রহমান বলেন, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের মূল লক্ষ্য ছিল ভৌগোলিক স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা। গণতন্ত্রে বাক ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা থাকতে হবে, যা সংবাদপত্রের স্বাধীনতার মাধ্যমে সম্ভব। স্বাধীন সংবাদমাধ্যম থাকলে রাষ্ট্র ও সমাজের জবাবদিহিতা নিশ্চিত হয়।

তিনি উল্লেখ করেন, শেখ মুজিবুর রহমানের পরে শেখ হাসিনা সরকারও একদলীয় ব্যবস্থার পথে চলে, নানা কঠোর আইন প্রণয়ন করে সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের ওপর জুলুম চালিয়েছে। বিশেষ করে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টের মাধ্যমে মত প্রকাশের স্বাধীনতা কঠোরভাবে সীমাবদ্ধ হয়েছে।

তবে ৫ আগস্ট ফ্যাসিবাদী সরকারের পতনের পর গণমাধ্যম কিছুটা স্বাধীনতা ফিরে পেলেও এখনো সম্পূর্ণ মুক্তি পাওয়া যায়নি বলে মন্তব্য করেন তারেক রহমান।

ট্যাগ :

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপডেটের সময় : ০৩:৪৭:৩৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫
৬১১ Time View

সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে: তারেক রহমান

আপডেটের সময় : ০৩:৪৭:৩৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান রোববার (১৫ জুন) এক বাণীতে বলেন, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা বহুদলীয় গণতন্ত্রের অন্যতম মৌলিক উপাদান। গণতন্ত্রের নিরাপত্তা ও স্থায়িত্ব দিতে হলে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে।

তিনি আরও বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৬ জুন তৎকালীন শাসকগোষ্ঠী সব দল বাতিল করে একদলীয় বাকশাল ব্যবস্থা কায়েম করে, যার ফলে দেশের চারটি সংবাদপত্র ছাড়া সব বন্ধ হয়ে যায় এবং বহু সংবাদকর্মী বেকার হয়ে পড়েন। এই ঘটনা জাতিকে নির্বাক করে দিয়েছিল।

তারেক রহমান বলেন, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের মূল লক্ষ্য ছিল ভৌগোলিক স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা। গণতন্ত্রে বাক ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা থাকতে হবে, যা সংবাদপত্রের স্বাধীনতার মাধ্যমে সম্ভব। স্বাধীন সংবাদমাধ্যম থাকলে রাষ্ট্র ও সমাজের জবাবদিহিতা নিশ্চিত হয়।

তিনি উল্লেখ করেন, শেখ মুজিবুর রহমানের পরে শেখ হাসিনা সরকারও একদলীয় ব্যবস্থার পথে চলে, নানা কঠোর আইন প্রণয়ন করে সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের ওপর জুলুম চালিয়েছে। বিশেষ করে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টের মাধ্যমে মত প্রকাশের স্বাধীনতা কঠোরভাবে সীমাবদ্ধ হয়েছে।

তবে ৫ আগস্ট ফ্যাসিবাদী সরকারের পতনের পর গণমাধ্যম কিছুটা স্বাধীনতা ফিরে পেলেও এখনো সম্পূর্ণ মুক্তি পাওয়া যায়নি বলে মন্তব্য করেন তারেক রহমান।