ঢাকা , মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫, ৭ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সেই ভবনটিতে ছিল ১০০ থেকে ১৫০ শিক্ষার্থী, চলছিল কোচিং ক্লাস

সাংবাদিক
রাজধানীর উত্তরায় বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি ভবনে বিধ্বস্ত হয়েছে। এতে ভবনটিতে আগুন ধরে যায় এবং দুর্ঘটনার সময় সেখানে কোচিং ক্লাস চলছিল বলে জানা গেছে। যেখানে প্রায় ১০০ থেকে ১৫০ জন শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিল। এ ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা বাড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।

সোমবার (২১ জুলাই) দুপুরে মাইলস্টোন কলেজের একজন কর্মকর্তা এসব তথ্য জানান।

উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনে উপস্থিত এ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, এখানে আমাদের কতজন শিক্ষার্থী এখানে চিকিৎসাধীন রয়েছে— আমি তার খোঁজখবর নিতে এসেছি। যে ভবনটিতে বিমান বিধ্বস্ত হয় সেখানে দ্বিতীয় শ্রেণি থেকে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ক্লাস হতো। তবে, ক্লাস শেষ হওয়ার পর অর্থাৎ ছুটি হওয়ার পর বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। তখন সেখানে কোচিংয়ের ক্লাস চলছিল। ভেতরে প্রায় ১০০ থেকে দেড়শ জন শিক্ষার্থী ছিলেন। অনেকে হতাহত হয়েছেন।

এদিকে হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, ফায়ার সার্ভিসের ব্যাগে করে একজনের লাশ নিয়ে আসা হয়েছে। এখন পর্যন্ত আহত অবস্থায় ৮ থেকে ১০ জন চিকিৎসাধীন আছেন, যাদের অবস্থা গুরুতর নয়।

তবে, হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনে হতাহতদের স্বজনরা ভিড় জমিয়েছেন। সেখানে তাদের সঙ্গে উপস্থিত রয়েছেন কলেজের বেশ কয়েকজন কর্মকর্তাও।

ট্যাগ :

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপডেটের সময় : ১০:০৭:৪৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫
৫১৮ Time View

সেই ভবনটিতে ছিল ১০০ থেকে ১৫০ শিক্ষার্থী, চলছিল কোচিং ক্লাস

আপডেটের সময় : ১০:০৭:৪৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫
রাজধানীর উত্তরায় বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি ভবনে বিধ্বস্ত হয়েছে। এতে ভবনটিতে আগুন ধরে যায় এবং দুর্ঘটনার সময় সেখানে কোচিং ক্লাস চলছিল বলে জানা গেছে। যেখানে প্রায় ১০০ থেকে ১৫০ জন শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিল। এ ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা বাড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।

সোমবার (২১ জুলাই) দুপুরে মাইলস্টোন কলেজের একজন কর্মকর্তা এসব তথ্য জানান।

উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনে উপস্থিত এ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, এখানে আমাদের কতজন শিক্ষার্থী এখানে চিকিৎসাধীন রয়েছে— আমি তার খোঁজখবর নিতে এসেছি। যে ভবনটিতে বিমান বিধ্বস্ত হয় সেখানে দ্বিতীয় শ্রেণি থেকে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ক্লাস হতো। তবে, ক্লাস শেষ হওয়ার পর অর্থাৎ ছুটি হওয়ার পর বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। তখন সেখানে কোচিংয়ের ক্লাস চলছিল। ভেতরে প্রায় ১০০ থেকে দেড়শ জন শিক্ষার্থী ছিলেন। অনেকে হতাহত হয়েছেন।

এদিকে হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, ফায়ার সার্ভিসের ব্যাগে করে একজনের লাশ নিয়ে আসা হয়েছে। এখন পর্যন্ত আহত অবস্থায় ৮ থেকে ১০ জন চিকিৎসাধীন আছেন, যাদের অবস্থা গুরুতর নয়।

তবে, হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনে হতাহতদের স্বজনরা ভিড় জমিয়েছেন। সেখানে তাদের সঙ্গে উপস্থিত রয়েছেন কলেজের বেশ কয়েকজন কর্মকর্তাও।