চাইথোয়াইমং মারমা,রাঙ্গামাটি জেলা প্রতিনিধি: এ সবুজ পাহাড় ঘেরা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অন্তর্গত পার্বত্য অঞ্চলে কাজ করতে গেলে নানান রকম প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি আছে। তারমধ্যে সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো এক প্রান্তের পাহাড় পর্বত দুর্গম এলাকা। রাঙ্গামাটি জেলা যে সমস্ত দুর্গম এলাকা আছে সেই এলাকাগুলোতে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছানোর জন্য যা কিছু করা লাগে পযার্য়ের ক্রমে ধারাবাহিক পরিকল্পনা করে আমরা কাজ করতে চাই। যে সমস্ত বাস্তবতার চিত্র সমস্যাগুলো যদি সঠিকভাবে তুলে ধরতে পারি তাহলে সংকটগুলো সূরহা হবে এবং সমাধানের পথ খুঁজে পাবো – এ সময় বলেছেন রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অংসুইপ্রু চৌধুরী।
আজ মঙ্গলবার (১০ মে) সকালে রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে ইমিউনাইজেশন সম্প্রসারিত প্রোগ্রাম তিন দিনব্যাপী জেলা পর্যায়ে পরিকল্পনা কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা জানান। এর পর ইউনিসেফকে প্রশংসা করে তিনি বলেন, ইউনিসেফ জনবল দিয়ে আমাদের সহযোগিতা করেছে এবং সবসময় আমাদের পাশে আছে ও থাকবে।
ডিস্ট্রিক্ট এভিডেন্স বেসড প্ল্যানিং অ্যান্ড বাজেটিং (ডিএপিবি) ইমিউনাইজেশন সম্প্রসারিত প্রোগ্রাম (ইপিআই) তিন দিনব্যাপী জেলা পর্যায়ের পরিকল্পনা কর্মশালার উদ্বোধন করেন রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অংসুইপ্রু চৌধুরী।
এ কর্মশালায় বিশেষ অতিথি ছিলেন রাঙ্গামাটি সিভিল সার্জন ডাঃ বিপাশা খীসা, চট্টগ্রাম বিভাগের ইউনিসেফ হেলথ অফিসার ডাঃ ফাহমিদা বানু। এছাড়াও ৮নং ওয়ার্ডের পৌর কাউন্সিলর কালায়ন চাকমা, ডেপুটি সিভিল সার্জন ডাঃ নিতিশ চাকমা, সদর উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাসরিন ইসলাম, বরকল উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সুচরিতা চাকমাসহ বিলাইছড়ি, জুরাছড়ি, নানিয়ারচর, লংগদু উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যানগণ ও রাঙ্গামাটির দশ উপজেলার স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।