রবিবার (১৯ মার্চ) ঢাকার প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলের মেঘনা হলে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য দেন ইউএস-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ইউএসবিসিসিআই) বাংলাদেশ অংশের চিফ কো-অর্ডিনেটর এনামুল কবির সুজন। অনুষ্ঠানে অনলাইন মাধ্যমে যুক্ত হয়ে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন ইউএসবিসিসিআইয়ের প্রেসিডেন্ট মো. লিটন আহমেদ ও ইউএসবিসিসিআই এক্সপো স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান মো. বদরুদ্দোজা সাগর।
বিডার মহাপরিচালক শাহ্ মোহাম্মদ মাহবুব বলেন, সরকার এ ধরনের আয়োজনকে সব সময় উৎসাহ দিয়ে থাকে। যারাই দেশের ব্যবসা সম্প্রসারণ করতে দেশের বাইরে উদ্যোগ নেবে তাতে সরকারের সহযোগিতা থাকবে।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, মুক্তবাজার অর্থনীতির সুবিধাকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখা এবং উন্নত রাষ্ট্রের দিকে পথযাত্রা সুগম করার লক্ষ্যে ইউএসবিসিসিআই কাজ করে যাচ্ছে। দুই দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধিতে সবাই লাভবান হবে এবং ব্যবসায়িক অগ্রগতি সাধিত হবে।
এ ছাড়াও এই এক্সপোতে ইপিবি, বিডা, এসএমই ফাউন্ডেশনসহ অনেক প্রতিষ্ঠানের সম্পৃক্ত থাকার সম্ভাবনা ও প্রক্রিয়ার কথা জানানো হয়।
ইউএসবিসিসিআইর সভাপতি মো. লিটন আহমেদ বলেন, আগের এক্সপোতে আমরা ব্যাপক সাড়া পেয়েছি। আমরা ব্যবসার নতুন নতুন উপাদান খুঁজে পাচ্ছি বিজনেস এক্সপোর মাধ্যমে। এছাড়া চলতি বছর আমরা আরো কিছু আন্তর্জাতিক অনুষ্ঠানের কার্যক্রম হাতে নিয়েছি। তারমধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ইউএসবিসিসিআই ‘মহিলা উদ্যোক্তা সামিট-২০২৩’। যা আগামী ১৯ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে।
ইউএসবিসিসিআই এর বাংলাদেশ অংশের প্রধান সমন্বয়ক এনামুল কবির সুজন বলেন- ইউএসএ ও বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধিতে এ এক্সপো কাজে আসবে। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটে টিকে থাকার লড়াইয়ে একে অপরের পাশে থাকার বিকল্প নেই আর তাই ইউএসবিসিসিআইয়ের এই উদ্যোগ।
রবিবার (১৯ মার্চ) ঢাকার প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলের মেঘনা হলে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য দেন ইউএস-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ইউএসবিসিসিআই) বাংলাদেশ অংশের চিফ কো-অর্ডিনেটর এনামুল কবির সুজন। অনুষ্ঠানে অনলাইন মাধ্যমে যুক্ত হয়ে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন ইউএসবিসিসিআইয়ের প্রেসিডেন্ট মো. লিটন আহমেদ ও ইউএসবিসিসিআই এক্সপো স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান মো. বদরুদ্দোজা সাগর।
বিডার মহাপরিচালক শাহ্ মোহাম্মদ মাহবুব বলেন, সরকার এ ধরনের আয়োজনকে সব সময় উৎসাহ দিয়ে থাকে। যারাই দেশের ব্যবসা সম্প্রসারণ করতে দেশের বাইরে উদ্যোগ নেবে তাতে সরকারের সহযোগিতা থাকবে।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, মুক্তবাজার অর্থনীতির সুবিধাকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখা এবং উন্নত রাষ্ট্রের দিকে পথযাত্রা সুগম করার লক্ষ্যে ইউএসবিসিসিআই কাজ করে যাচ্ছে। দুই দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধিতে সবাই লাভবান হবে এবং ব্যবসায়িক অগ্রগতি সাধিত হবে।
এ ছাড়াও এই এক্সপোতে ইপিবি, বিডা, এসএমই ফাউন্ডেশনসহ অনেক প্রতিষ্ঠানের সম্পৃক্ত থাকার সম্ভাবনা ও প্রক্রিয়ার কথা জানানো হয়।
ইউএসবিসিসিআইর সভাপতি মো. লিটন আহমেদ বলেন, আগের এক্সপোতে আমরা ব্যাপক সাড়া পেয়েছি। আমরা ব্যবসার নতুন নতুন উপাদান খুঁজে পাচ্ছি বিজনেস এক্সপোর মাধ্যমে। এছাড়া চলতি বছর আমরা আরো কিছু আন্তর্জাতিক অনুষ্ঠানের কার্যক্রম হাতে নিয়েছি। তারমধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ইউএসবিসিসিআই ‘মহিলা উদ্যোক্তা সামিট-২০২৩’। যা আগামী ১৯ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে।
ইউএসবিসিসিআই এর বাংলাদেশ অংশের প্রধান সমন্বয়ক এনামুল কবির সুজন বলেন- ইউএসএ ও বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধিতে এ এক্সপো কাজে আসবে। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটে টিকে থাকার লড়াইয়ে একে অপরের পাশে থাকার বিকল্প নেই আর তাই ইউএসবিসিসিআইয়ের এই উদ্যোগ।
রবিবার (১৯ মার্চ) ঢাকার প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলের মেঘনা হলে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য দেন ইউএস-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ইউএসবিসিসিআই) বাংলাদেশ অংশের চিফ কো-অর্ডিনেটর এনামুল কবির সুজন। অনুষ্ঠানে অনলাইন মাধ্যমে যুক্ত হয়ে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন ইউএসবিসিসিআইয়ের প্রেসিডেন্ট মো. লিটন আহমেদ ও ইউএসবিসিসিআই এক্সপো স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান মো. বদরুদ্দোজা সাগর।
বিডার মহাপরিচালক শাহ্ মোহাম্মদ মাহবুব বলেন, সরকার এ ধরনের আয়োজনকে সব সময় উৎসাহ দিয়ে থাকে। যারাই দেশের ব্যবসা সম্প্রসারণ করতে দেশের বাইরে উদ্যোগ নেবে তাতে সরকারের সহযোগিতা থাকবে।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, মুক্তবাজার অর্থনীতির সুবিধাকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখা এবং উন্নত রাষ্ট্রের দিকে পথযাত্রা সুগম করার লক্ষ্যে ইউএসবিসিসিআই কাজ করে যাচ্ছে। দুই দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধিতে সবাই লাভবান হবে এবং ব্যবসায়িক অগ্রগতি সাধিত হবে।
এ ছাড়াও এই এক্সপোতে ইপিবি, বিডা, এসএমই ফাউন্ডেশনসহ অনেক প্রতিষ্ঠানের সম্পৃক্ত থাকার সম্ভাবনা ও প্রক্রিয়ার কথা জানানো হয়।
ইউএসবিসিসিআইর সভাপতি মো. লিটন আহমেদ বলেন, আগের এক্সপোতে আমরা ব্যাপক সাড়া পেয়েছি। আমরা ব্যবসার নতুন নতুন উপাদান খুঁজে পাচ্ছি বিজনেস এক্সপোর মাধ্যমে। এছাড়া চলতি বছর আমরা আরো কিছু আন্তর্জাতিক অনুষ্ঠানের কার্যক্রম হাতে নিয়েছি। তারমধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ইউএসবিসিসিআই ‘মহিলা উদ্যোক্তা সামিট-২০২৩’। যা আগামী ১৯ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে।
ইউএসবিসিসিআই এর বাংলাদেশ অংশের প্রধান সমন্বয়ক এনামুল কবির সুজন বলেন- ইউএসএ ও বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধিতে এ এক্সপো কাজে আসবে। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটে টিকে থাকার লড়াইয়ে একে অপরের পাশে থাকার বিকল্প নেই আর তাই ইউএসবিসিসিআইয়ের এই উদ্যোগ।
রবিবার (১৯ মার্চ) ঢাকার প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলের মেঘনা হলে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য দেন ইউএস-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ইউএসবিসিসিআই) বাংলাদেশ অংশের চিফ কো-অর্ডিনেটর এনামুল কবির সুজন। অনুষ্ঠানে অনলাইন মাধ্যমে যুক্ত হয়ে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন ইউএসবিসিসিআইয়ের প্রেসিডেন্ট মো. লিটন আহমেদ ও ইউএসবিসিসিআই এক্সপো স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান মো. বদরুদ্দোজা সাগর।
বিডার মহাপরিচালক শাহ্ মোহাম্মদ মাহবুব বলেন, সরকার এ ধরনের আয়োজনকে সব সময় উৎসাহ দিয়ে থাকে। যারাই দেশের ব্যবসা সম্প্রসারণ করতে দেশের বাইরে উদ্যোগ নেবে তাতে সরকারের সহযোগিতা থাকবে।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, মুক্তবাজার অর্থনীতির সুবিধাকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখা এবং উন্নত রাষ্ট্রের দিকে পথযাত্রা সুগম করার লক্ষ্যে ইউএসবিসিসিআই কাজ করে যাচ্ছে। দুই দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধিতে সবাই লাভবান হবে এবং ব্যবসায়িক অগ্রগতি সাধিত হবে।
এ ছাড়াও এই এক্সপোতে ইপিবি, বিডা, এসএমই ফাউন্ডেশনসহ অনেক প্রতিষ্ঠানের সম্পৃক্ত থাকার সম্ভাবনা ও প্রক্রিয়ার কথা জানানো হয়।
ইউএসবিসিসিআইর সভাপতি মো. লিটন আহমেদ বলেন, আগের এক্সপোতে আমরা ব্যাপক সাড়া পেয়েছি। আমরা ব্যবসার নতুন নতুন উপাদান খুঁজে পাচ্ছি বিজনেস এক্সপোর মাধ্যমে। এছাড়া চলতি বছর আমরা আরো কিছু আন্তর্জাতিক অনুষ্ঠানের কার্যক্রম হাতে নিয়েছি। তারমধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ইউএসবিসিসিআই ‘মহিলা উদ্যোক্তা সামিট-২০২৩’। যা আগামী ১৯ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে।
ইউএসবিসিসিআই এর বাংলাদেশ অংশের প্রধান সমন্বয়ক এনামুল কবির সুজন বলেন- ইউএসএ ও বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধিতে এ এক্সপো কাজে আসবে। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটে টিকে থাকার লড়াইয়ে একে অপরের পাশে থাকার বিকল্প নেই আর তাই ইউএসবিসিসিআইয়ের এই উদ্যোগ।