আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহায় ২০টি স্পেশাল ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। মঙ্গলবার (২৭ মে) রেল ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানানো হয়।
এর মধ্যে চট্টগ্রাম-চাঁদপুর রুটে চাঁদপুর ঈদ স্পেশাল ট্রেন চলবে দুই জোড়া। আর ঢাকা- দেওয়ানগঞ্জ রুটে দেওয়ানগঞ্জ ঈদ স্পেশাল এক জোড়া, চট্টগ্রাম-ময়মনসিংহ রুটে ময়মনসিংহ ঈদ স্পেশাল এক জোড়া, কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে কক্সবাজার ঈদ স্পেশাল এক জোড়া, ভৈরব বাজার-কিশোরগঞ্জ এবং ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ রুটে শোলাকিয়া ঈদ স্পেশাল দুই জোড়া, জয়দেবপুর-পার্বতীপুর রুটে পার্বতীপুর ঈদ স্পেশাল এক জোড়া ট্রেন চলবে।
এছাড়া পার্বতীপুর- দিনাজপুর রুটে এবং ঠাকুরগাঁও-দিনাজপুর রুটে গোর-এ- শহীদ ঈদ স্পেশাল ট্রেন দুই জোড়া চলবে। চাঁদপুর, দেওয়ানগঞ্জ, ময়মনসিংহ, কক্সবাজার ঈদ স্পেশাল ট্রেনগুলো ১২ জুন থেকে ঈদের আগের দিন পর্যন্ত ও ঈদের পরদিন থেকে ৭ দিন চলাচল করবে।
শোলাকিয়া ঈদ স্পেশাল ও গোর-এ- শহীদ ঈদ স্পেশাল শুধুমাত্র ঈদের দিন চলাচল করবে। পার্বতীপুর ঈদ স্পেশাল ১৩ জুন থেকে ১৫ জুন পর্যন্ত তিনদিন এবং ঈদের পরে ২১-২৩ জুন পর্যন্ত তিনদিন চলাচল করবে।
এদিকে ২ জুন থেকে শুরু হবে অগ্রিম টিকিট বিক্রি। ১২ জুনের টিকিট পাওয়া যাবে ২ জুন, ১৩ জুনের টিকিট বিক্রি হবে ৩ জুন। আর ১৪ জুনের টিকিট ৪ জুন, ১৫ জুনের টিকিট ৫ জুন এবং ১৬ জুনের টিকিট মিলবে ৬ জুন।
এছাড়া ফিরতি যাত্রার টিকিট বিক্রি শুরু হবে ১০ জুন। এদিন ২০ জুনের টিকিট পাওয়া যাবে। আর ২১ জুনের টিকিট ১১ জুন, ২২ জুনের টিকিট ১২ জুন, ২৩ জুনের টিকিট ১৩ জুন এবং ২৪ জুনের অগ্রিম টিকিট মিলবে ১৪ জুন।
রেলওয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পশ্চিমাঞ্চলের সব আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট সকাল ৮টায় এবং পূর্বাঞ্চলের ট্রেনের টিকিট দুপুর ২টা থেকে বিক্রি শুরু হবে। সব টিকিট বিক্রি হবে অনলাইনে। এছাড়া মোট আসনের ২৫ শতাংশ স্ট্যান্ডিং টিকিট কাউন্টার থেকে বিক্রি হবে।