মো:সাইদুল ইসলাম শান্ত
নিজস্ব প্রতিবেদক:
জুলাই এর গণঅভ্যন্তরে ছাত্রদের উপর গুলি বর্ষন করেন ও বিভিন্ন হয়রানি মূলক মিথ্যা মামলা দিয়ে তাদেরকে বাড়ি ছাড়া করেন কক্সবাজারের শীর্ষ সন্ত্রাসীর গডফাদার আওয়ামীলীগ নেতা স্বৈরাচারী মোঃনুরুল হুদা (প্রকাশ) গুরামিয়া।
কক্সবাজার সুগন্ধা পয়েন্টের বালিয়াড়ি ক্ষুদ্র ঝিনুক ব্যবসায়ীদের মাঝে দীর্ঘদিন ধরে চাঁদাবাজির শীর্ষ হয়ে ওঠেন। তাকে যদি চাঁদা না দেওয়া হলে বিভিন্ন জেলা থেকে ছুটে আস ব্যবসায়ীদের কে মারদরের হুমকি দিয়ে টাকা আদায় করেন আওয়ামী লীগ নেতা মোঃনুরুল হুদা (প্রকাশ)গুরা মিয়া।
এই বিষয় নিয়ে ঘটনাস্থলে একটি অনুসন্ধান টিম তথ্য সংগ্রহ করতে গেলে। স্থানীয় কয়েকজন ব্যবসায়ীর সাথে কথা বললে জানা যায় । ৫ আগস্টের আগে দীর্ঘ ১৭ টি বছর স্বৈরাচারীর হাতে দেশ থাকার কারণে। কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ মুজিবুর রহমানের হাতকে শক্তিশালী করতে। সুগন্ধা পয়েন্টে বালিয়াড়িতে ব্যবসায়ীদেরকে পরিচয় দিয়ে ঘুরে বেড়াতো। জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিগত পি,এস, কর্মকর্তা হিসেবে।
কিন্তু এই বিষয় নিয়ে মোহাম্মদ নুরুল হুদা( প্রকাশ) গুরামিয়ার সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে।
তার মোবাইলে ফোন বন্ধ থাকার কারণে তার কোন সাড়া মিলেনি সাংবাদিকের প্রশ্নের উত্তরে।
কিন্তু ৫ আগস্ট সরকার পরিবর্তন হলেও,বন্ধ হয়নি আওয়ামী লীগ নেতা গুরামিয়ারে চাঁদাবাজির বাণিজ্য।
অনুসন্ধান টিমের তথ্য অনুযায়ী ৫ আগস্ট এর পর থেকেই সে, ভিন্ন রূপে পরিণত হয়। আওয়ামীলীগ নেতা গুরামিয়া কে দেখা যাচ্ছে এখন বিএনপির মিছিল মিটিংয়ে। কিন্তু নাই কোন প্রশাসনের তৎপরতা।
এ বিষয় নিয়ে, স্থানীয় ব্যবসায়ীরা প্রশাসনের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলছেন, “এসব স্বৈরাচার সন্ত্রাসীদের কে যদি গ্রেপ্তার করা না হয় যার কারণে পর্যটন ও শিল্পঅঞ্চল এলাকায় ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে”।
তাকে দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইন আনুকভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য বিশেষ অনুরোধ করছে,পর্যটন ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দরা ।