বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে দেশের প্রতিটা ঘর আলোকিত করতে পারা বড় পাওয়া; বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এক হাজার ৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন দেশের সবচেয়ে বড় পায়রা তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রে উপস্থিত হয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী। উদ্বোধন শেষে প্রধানমন্ত্রী জানান, এর মধ্য দিয়ে শতভাগ বিদ্যুতায়নের আওতায় আসলো দেশ।
এ সময় তিনি বলেন, সরকারের ধারাবাহিকতা আছে বলেই আজ বাংলাদেশ উন্নয়নের মহাসড়কে। চাকরির চিন্তা ছেড়ে যুব সমাজকে উদ্যোক্তা হওয়ার তাগিদ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এ দেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে আর ছিনিমিনি খেলার সুযোগ পাবে না কেউ; দেশের উন্নয়নের গতিকে কেউ থমকে দিতে পারবে না।”
বাংলাদেশ ও চীনের যৌথ উদ্যোগে নির্মিত বিদ্যুৎকেন্দ্রের ২ ইউনিটের উৎপাদন ক্ষমতা ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট। এর আগে, সকাল পৌনে ১১টার দিকে ঢাকা থেকে হেলিকপ্টারে পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী। পায়রায় পৌঁছানোর পর রাবনাবাদ নদীর কয়লা জেটিতে রঙিন পাল তোলা ২০০ নৌকা থেকে পতাকা উড়িয়ে এবং গানের সুরে প্রধানমন্ত্রীকে অভিবাদন জানানো হয়।
করোনা মহামারি শুরুর পর গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ার বাইরে দেশের অন্য কোথাও এটিই তার প্রথম সফর।
কলাপাড়ায় পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পুলিশ সদস্যরা গার্ড অব অনার প্রদান করে। এরপর প্রধানমন্ত্রী পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কোল জেটিতে যান। রামনাবাদ নদীর মোহনায় বর্ণিল সাজে সজ্জিত ২২০ রঙিন পাল তোলা নৌকা থেকে পতাকা নাড়িয়ে ও সঙ্গীত পরিবেশনের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীকে বরণ করে পটুয়াখালীবাসী। এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষসহ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি পরিদর্শন করেন।
কলাপাড়ার ধানখালীর পায়রাতে নির্মিত সর্বাধুনিক আলট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল প্রযুক্তির কয়লাভিত্তিক এ তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রটি নির্মাণে খরচ হয়েছে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা। পায়রায় কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রটি চালুর মধ্য দিয়ে ২০২০ সালেই বাংলাদেশ আলট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল ক্লাবে প্রবেশ করে ২০২০ সালেই। আলট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে এ ধরনের বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে বাংলাদেশ বিশ্বের ১৩তম দেশ।
২০১৬ সালের ১৪ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও চীনের রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় পায়রা তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।
বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে দেশের প্রতিটা ঘর আলোকিত করতে পারা বড় পাওয়া; বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এক হাজার ৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন দেশের সবচেয়ে বড় পায়রা তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রে উপস্থিত হয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী। উদ্বোধন শেষে প্রধানমন্ত্রী জানান, এর মধ্য দিয়ে শতভাগ বিদ্যুতায়নের আওতায় আসলো দেশ।
এ সময় তিনি বলেন, সরকারের ধারাবাহিকতা আছে বলেই আজ বাংলাদেশ উন্নয়নের মহাসড়কে। চাকরির চিন্তা ছেড়ে যুব সমাজকে উদ্যোক্তা হওয়ার তাগিদ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এ দেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে আর ছিনিমিনি খেলার সুযোগ পাবে না কেউ; দেশের উন্নয়নের গতিকে কেউ থমকে দিতে পারবে না।”
বাংলাদেশ ও চীনের যৌথ উদ্যোগে নির্মিত বিদ্যুৎকেন্দ্রের ২ ইউনিটের উৎপাদন ক্ষমতা ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট। এর আগে, সকাল পৌনে ১১টার দিকে ঢাকা থেকে হেলিকপ্টারে পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী। পায়রায় পৌঁছানোর পর রাবনাবাদ নদীর কয়লা জেটিতে রঙিন পাল তোলা ২০০ নৌকা থেকে পতাকা উড়িয়ে এবং গানের সুরে প্রধানমন্ত্রীকে অভিবাদন জানানো হয়।
করোনা মহামারি শুরুর পর গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ার বাইরে দেশের অন্য কোথাও এটিই তার প্রথম সফর।
কলাপাড়ায় পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পুলিশ সদস্যরা গার্ড অব অনার প্রদান করে। এরপর প্রধানমন্ত্রী পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কোল জেটিতে যান। রামনাবাদ নদীর মোহনায় বর্ণিল সাজে সজ্জিত ২২০ রঙিন পাল তোলা নৌকা থেকে পতাকা নাড়িয়ে ও সঙ্গীত পরিবেশনের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীকে বরণ করে পটুয়াখালীবাসী। এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষসহ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি পরিদর্শন করেন।
কলাপাড়ার ধানখালীর পায়রাতে নির্মিত সর্বাধুনিক আলট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল প্রযুক্তির কয়লাভিত্তিক এ তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রটি নির্মাণে খরচ হয়েছে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা। পায়রায় কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রটি চালুর মধ্য দিয়ে ২০২০ সালেই বাংলাদেশ আলট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল ক্লাবে প্রবেশ করে ২০২০ সালেই। আলট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে এ ধরনের বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে বাংলাদেশ বিশ্বের ১৩তম দেশ।
২০১৬ সালের ১৪ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও চীনের রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় পায়রা তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।
বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে দেশের প্রতিটা ঘর আলোকিত করতে পারা বড় পাওয়া; বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এক হাজার ৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন দেশের সবচেয়ে বড় পায়রা তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রে উপস্থিত হয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী। উদ্বোধন শেষে প্রধানমন্ত্রী জানান, এর মধ্য দিয়ে শতভাগ বিদ্যুতায়নের আওতায় আসলো দেশ।
এ সময় তিনি বলেন, সরকারের ধারাবাহিকতা আছে বলেই আজ বাংলাদেশ উন্নয়নের মহাসড়কে। চাকরির চিন্তা ছেড়ে যুব সমাজকে উদ্যোক্তা হওয়ার তাগিদ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এ দেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে আর ছিনিমিনি খেলার সুযোগ পাবে না কেউ; দেশের উন্নয়নের গতিকে কেউ থমকে দিতে পারবে না।”
বাংলাদেশ ও চীনের যৌথ উদ্যোগে নির্মিত বিদ্যুৎকেন্দ্রের ২ ইউনিটের উৎপাদন ক্ষমতা ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট। এর আগে, সকাল পৌনে ১১টার দিকে ঢাকা থেকে হেলিকপ্টারে পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী। পায়রায় পৌঁছানোর পর রাবনাবাদ নদীর কয়লা জেটিতে রঙিন পাল তোলা ২০০ নৌকা থেকে পতাকা উড়িয়ে এবং গানের সুরে প্রধানমন্ত্রীকে অভিবাদন জানানো হয়।
করোনা মহামারি শুরুর পর গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ার বাইরে দেশের অন্য কোথাও এটিই তার প্রথম সফর।
কলাপাড়ায় পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পুলিশ সদস্যরা গার্ড অব অনার প্রদান করে। এরপর প্রধানমন্ত্রী পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কোল জেটিতে যান। রামনাবাদ নদীর মোহনায় বর্ণিল সাজে সজ্জিত ২২০ রঙিন পাল তোলা নৌকা থেকে পতাকা নাড়িয়ে ও সঙ্গীত পরিবেশনের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীকে বরণ করে পটুয়াখালীবাসী। এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষসহ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি পরিদর্শন করেন।
কলাপাড়ার ধানখালীর পায়রাতে নির্মিত সর্বাধুনিক আলট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল প্রযুক্তির কয়লাভিত্তিক এ তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রটি নির্মাণে খরচ হয়েছে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা। পায়রায় কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রটি চালুর মধ্য দিয়ে ২০২০ সালেই বাংলাদেশ আলট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল ক্লাবে প্রবেশ করে ২০২০ সালেই। আলট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে এ ধরনের বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে বাংলাদেশ বিশ্বের ১৩তম দেশ।
২০১৬ সালের ১৪ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও চীনের রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় পায়রা তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।
বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে দেশের প্রতিটা ঘর আলোকিত করতে পারা বড় পাওয়া; বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এক হাজার ৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন দেশের সবচেয়ে বড় পায়রা তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রে উপস্থিত হয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী। উদ্বোধন শেষে প্রধানমন্ত্রী জানান, এর মধ্য দিয়ে শতভাগ বিদ্যুতায়নের আওতায় আসলো দেশ।
এ সময় তিনি বলেন, সরকারের ধারাবাহিকতা আছে বলেই আজ বাংলাদেশ উন্নয়নের মহাসড়কে। চাকরির চিন্তা ছেড়ে যুব সমাজকে উদ্যোক্তা হওয়ার তাগিদ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এ দেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে আর ছিনিমিনি খেলার সুযোগ পাবে না কেউ; দেশের উন্নয়নের গতিকে কেউ থমকে দিতে পারবে না।”
বাংলাদেশ ও চীনের যৌথ উদ্যোগে নির্মিত বিদ্যুৎকেন্দ্রের ২ ইউনিটের উৎপাদন ক্ষমতা ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট। এর আগে, সকাল পৌনে ১১টার দিকে ঢাকা থেকে হেলিকপ্টারে পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী। পায়রায় পৌঁছানোর পর রাবনাবাদ নদীর কয়লা জেটিতে রঙিন পাল তোলা ২০০ নৌকা থেকে পতাকা উড়িয়ে এবং গানের সুরে প্রধানমন্ত্রীকে অভিবাদন জানানো হয়।
করোনা মহামারি শুরুর পর গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ার বাইরে দেশের অন্য কোথাও এটিই তার প্রথম সফর।
কলাপাড়ায় পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পুলিশ সদস্যরা গার্ড অব অনার প্রদান করে। এরপর প্রধানমন্ত্রী পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কোল জেটিতে যান। রামনাবাদ নদীর মোহনায় বর্ণিল সাজে সজ্জিত ২২০ রঙিন পাল তোলা নৌকা থেকে পতাকা নাড়িয়ে ও সঙ্গীত পরিবেশনের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীকে বরণ করে পটুয়াখালীবাসী। এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষসহ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি পরিদর্শন করেন।
কলাপাড়ার ধানখালীর পায়রাতে নির্মিত সর্বাধুনিক আলট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল প্রযুক্তির কয়লাভিত্তিক এ তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রটি নির্মাণে খরচ হয়েছে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা। পায়রায় কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রটি চালুর মধ্য দিয়ে ২০২০ সালেই বাংলাদেশ আলট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল ক্লাবে প্রবেশ করে ২০২০ সালেই। আলট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে এ ধরনের বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে বাংলাদেশ বিশ্বের ১৩তম দেশ।
২০১৬ সালের ১৪ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও চীনের রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় পায়রা তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।