নতুন বাংলাদেশ গড়ার ব্রত নিয়েই রাজনীতিতে নাম লিখিয়েছেন এই মহান মানুষটি। সেই শৈশব থেকেই জনসেবার এ পথে তার বিচরণ। ছেলেবেলা থেকেই সক্রিয় রাজনীতিতে যুক্ত না হলেও সামাজিক নানা উদ্যোগে ছিলেন সামনের কাতারে। অসাধারণ নেতৃত্ব গুণে তরুণ বয়সেই বনে গেছেন তরুণদের মনের রাজা। দেশের এক প্রান্ত থেকে ওন্য প্রান্তে ছুটে বেড়িয়েছন তরুণদের সচেতনতা বৃদ্ধি আর তাদের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য। সেই যে ছুটে চলা শুরু হয়েছে এখনও থামেনি চলছে চলমান বাংলাদেশের মুক্তি পাগল মানুষের জন্য। মধ্য বয়সে এসেও এখনও তিনি ইসলামি মূল্যবোধে বিশ্বাসি জাতীয়তাবাদী চেতনার অটল একজন লৈহমানব হিসাবে বিশ্বের নানা দেশে ঘুরে ঘুরে বাংলাদেশের মানুষের আর্থ সামাজিক মুক্তি, শোষন নিপিড়ন, বাংলাদেশের স্বোরাচার মুক্ত রাজনৈতির জন্য নিরবধি কাজ করে যাচ্ছেন।
গত ৫ ই আগষ্ট ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানের ফলে শেখ হাসিনা পালাতে বাধ্য হয়। স্বৈরাচার সরকারের পতনের পর মানুষ কথা বলার স্বাধীনতা ফিরে পেয়েছে। স্বাধীনভাবে বাঁচার নতুন স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছে বাংলার মানুষ।
রাখার একাধীকবার হীন চেষ্টা চালিয়ে ব্যার্থ হয় ক্ষমতাসীনরা।
তিনি বলেন মানুষের সেবায় জীবন উৎসর্গ করেছি যেখানেই গিয়েছি, সেখানেই তুলে ধরেছি অশান্ত বাংলাদেশকে দেশের জনগন ও আমার দল বিএনপির উপর জুলুম নিয্যাতনের নিষ্ঠুরতায় ভরা চরমতম চিত্র, দেশে শেখ হাসিনার চালানো অবৈধ দূঃশাষনের কথা। সে সময় বিশ্ব নেতাদের অনুপ্রেনায় বারবার দেশপ্রেমে নতুনভাবে উজ্জ্বীবীত হয়েছে সফল ভাবে তার উপর অপ্রিত সকল দায়িত্ব পালন করে বাংলাদেশকে করেছেন স্বেরাচার মুক্ত নতুন স্বাধীন বাংলাদেশ। এম এ মালিক রাজনিতি করার কারনেপ্রায় দেড় যুগ দেশে আসতে পারিনি।
তিনি মনে করেন দেশে ও বিদেশের মানুষের যে ভালবাসা তিনি পেয়েছেন এবং তার জম্মস্থানের জনগনের ভালবাসার প্রতিদান দিতে সিলেট দক্ষিন সুরমা-৩ আশনের সকল জনগনের জন্য কাজ করতে চান তিনি, আগামির বাংলাদেশের রাষ্ট্র নায়ক জনাব তারেক রহমানের স্বপ্নের সুন্দর অগামির বাংলাদেশ গড়ার কাজের সহযাত্রী হয়ে জনগনের সেবাই সারা জীবন নিজেকে উৎসর্গ করে যেতে চান তিনি।