এম,এ,রাজ্জাক-ধামরাই(ঢাকা)প্রতিনিধি।
ঢাকার ধামরাইয়ে ১২ বছরের এক মাদ্রাসা ছাত্রীকে জোরপূবক ধর্ষন করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। উপজেলার সুয়াপুর ইউনিয়নের করিম কাইম তারা গ্রামে সিপার(৩০) নামে এক বখাটে, সিপার একজন চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী বলে জানা যায়।
শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) সকাল ৭ টায়
সিপার তার নানা বাড়িতে ওতপেতে বসে থাকে পরে পাশের মক্তব থেকে বাড়ি ফেরার পথে ঐ মাদ্রাসা ছাত্রীকে জোরপূর্বক ধর্ষন করে। ভুক্তভোগী উপজেলার সূয়াপুর ইউনিয়নের রৌহা মাদ্রাসার ৭ম শ্রেণির ছাত্রী। সিপার ধামরাই পৌরসভার রথখোলা এলাকার মৃত জাকির হোসেনের ছেলে।
জানা যায়, সকাল ৭ টার দিকে মক্তব থেকে বাড়ি ফেরার পথে সিপার ভুক্তভোগীর হাত ও মুখ চেপে ধরে জোর পূর্বক রাস্তার পাশে সিপারের নানা বাড়িতে নিয়ে যায়। ওই বাড়িতে কোন লোকজন না থাকায় ভুক্তভোগী শিশু মাদ্রাসা পড়ুয়া ছাত্রীর সাথে জোরপূর্বক ধর্ষন করে এবং কাউকে বলে দিলে ভুক্তভোগীকে মেরে ফেলার হুমকি দেয়। বাড়ি আসার পর অবস্থা খারাপ দেখে ভুক্তভোগীর বাবা জিজ্ঞেস করলে সে ঘটনা বলে দেয়।
ভুক্তভোগীর মা বাবা অবস্থা খারাপ দেখলে তারা দ্রুত ইসলামপুর সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে আসলে দ্বায়িত্বরত চিকিৎসক ভুক্তভোগীর অবস্থা আশংকাজনক দেখে উন্নত চিকিৎসার জন্য দ্রুত তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী বলেন, সিপার সকাল ৭ টার দিকে জোরপূর্বক হাত ও মুখ চেপে ধরে জোর পূর্বক তার নানা বাড়িতে নিয়ে যায়। বাড়িতে কেউ ছিল না। সেখানে আমার সাথে এমন কাজ করেন।
ভুক্তভোগীর বাবা বলেন, সিপার একজন চিহ্নিত মাদকসেবী। সে আমার মেয়ের সাথে যে জঘন্য কাজ করেছে তার উপযুক্ত বিচার চাই।
এ বিষয়ে ধামরাই থানার অফিসার ইনর্চাজ মোঃ সিরাজুল ইসলাম শেখ বলেন সুয়াপুর ইউনিয়নে ১২ বছরের এক শিশু ধর্ষনের ঘটনায় একটি অভিযোগ পেয়েছি, অভিযুক্ত ধর্ষন কারী সিপারকে গ্রেফতারের শ্রেষ্টা চলছে। তাকে অতিদ্রুত গ্রেফতার করে আইনের কাছে সোর্পদ করা হবে