মুহাম্মদ আলী,স্টাফ রিপোর্টার:
বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভানেত্রী ও বর্তমান আওয়ামীলীগ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৬তম জন্মদিন উদযাপন করা হয়েছে।২৮সেপ্টেম্বর বুধবার বিকালে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভানেত্রী ও বর্তমান আওয়ামীলীগ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন উপলক্ষ্যে বান্দরবান বঙ্গবন্ধু মুক্তমঞ্চে জেলা আওয়ামীলীগের উদ্যোগে এই জন্মদিন উদযাপন করা হয়।
এসময় অনুষ্টানে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ক্যশৈহ্লা,সহ-সভাপতি আব্দুর রহিম চৌধুরী,সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র মোহাম্মদ ইসলাম বেবী, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক লক্ষীপদ দাশ, মোজাম্মেল হক বাহাদুর,জেলা পরিষদের সদস্য মোজাম্মেল হক বাহাদুর, সাংগঠনিক সম্পাদক অজিত কান্তি দাশ,চৌধুরী প্রকাশ বড়ুয়া, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সাদেক হোসেন চৌধুরী, পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি অমল কান্তি দাশ, সাধারণ সম্পাদক শামসুল ইসলাম, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য সৌরভ দাশ শেখর, মোঃ মহিউদ্দিন, রাজু বড়ুয়া, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের উপ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক উসিংহাই রবিন বাহাদুর, জেলা যুবলীগের আহবায়ক কেলুমং মারমা, যুগ্ম আহ্বায়ক ওমর ফারুক, জেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি মোঃ মুছা কোম্পানি, সহ-সভাপতি মোঃ রফিকুল ইসলাম, শ্রমিক লীগের নেতা মিলন,মোঃ হারুন গাজী, আব্দুল মান্নান,বান্দরবান পৌরসভার ৭নংওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি নুর মুহাম্মদ কালু, সাধারণ সম্পাদক মোঃ জলিল, সাংগঠনিক ফরিদ খান, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মোঃ আলী,৭নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের হাবিব মাস্টার,এ্যাড: প্রিন্স,মো: শহিদুল,৯নং ওয়ার্ড দক্ষিণ শাখার সভাপতি আবুল কালাম, ৯নং ওয়ার্ড দক্ষিণ শাখার সাধারণ সম্পাদক সুনীল কান্তি দাশ, ৩নং ওয়ার্ড শাখার সভাপতি মিলন কোম্পানি, সাধারণ সম্পাদক টিটু বড়ুয়া’ ৯নং ওয়ার্ড উত্তর শাখার সভাপতি মোঃ মামুন,৯নং ওয়ার্ড উত্তর শাখার সাধারণ সম্পাদক রিপন’সহ জেলা আওয়ামী লীগের, কৃষকলীগ,ছাত্রলীগ, শ্রমিকলীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, ১৯৪৭ সালের এই দিনে গোপালগঞ্জের টুঙ্গীপাড়ায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেসা মুজিবের ঘরে জন্ম গ্রহন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান হিসেবে ছাত্রজীবন থেকেই প্রত্যক্ষ রাজনীতিতে হাতে খড়ি তার। দেশি ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট গোটা পরিবারকেই হারিয়েছেন তিনি। ছোটো বোন শেখ রেহানাকে নিয়ে বিদেশে থাকায় বেঁচে যান শেখ হাসিনা। বক্তারা আরও বলেন আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বশূন্য করতে সংগঠনের সভাপতি শেখ হাসিনাসহ দলের প্রথম সারির নেতাদের হত্যার উদ্দেশ্যেই ২১শে আগস্টের গ্রেনেড হামলা চালায় ঘাতক চক্র। শুধু গ্রেনেড হামলাই নয়, সেদিন শেখ হাসিনার গাড়ি লক্ষ্য করেও ছয় রাউন্ড গুলি চালানো হয়। অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে গেলেও তিনি আহত হন, তাঁর শ্রবণশক্তি চিরদিনের মতো ক্ষতিগ্রস্ত হয়।