যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসের কয়েকজন সদস্যের বিরুদ্ধে বাংলাদেশে হস্তক্ষেপ ও সংঘাতে উসকানির অভিযোগ তুলেছে সেকুলার সিটিজেন্স বাংলাদেশ নামে একটি সংগঠন। রবিবার যুক্তরাষ্ট্রের আট কংগ্রেসম্যান এইলি ক্রেইন, করি মিলস, পল এ গসার, ডোগ লামাফা, রনি এল জ্যাকসন, র্যান্ডি ওয়েবার, ব্রেইন বেবিন ও গ্লেন গ্রোথম্যানকে পাঠানো এক চিঠিতে সংগঠনটি ওই অভিযোগ তোলে। এর আগে গত বৃহস্পতিবার ওই আটজনসহ মোট ১৪ জন কংগ্রেসম্যান জাতিসংঘে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতকে চিঠি দিয়ে বাংলাদেশে জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে নির্বাচন ও শান্তিরক্ষী বাহিনী মোতায়েনের উদ্যোগ নেওয়ার অনুরোধ জানান। এ ছাড়া ওই চিঠিতে বাংলাদেশ সরকারের ব্যাপারে অনেক নেতিবাচক বক্তব্য ছিল।
সেকুলার সিটিজেন্স বাংলাদেশ কংগ্রেসম্যানদের উদ্দেশে আরো বলেছে, আমরা বাংলাদেশে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রতি আপনার সরকারের প্রতিশ্রুতির কথা পুনর্ব্যক্ত করতে চাই। আর আমরা যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি মেনে চলতে ও বাংলাদেশের শান্তিপূর্ণ জনগণের পাশে দাঁড়াতে আপনাদের বিনীতভাবে অনুরোধ করব।
চিঠির শুরুতে সেকুলার সিটিজেন্স বাংলাদেশের সদস্যরা কংগ্রেসম্যানদের গত বৃহস্পতিবারের চিঠির বক্তব্যের নিন্দা জানান। তারা লিখেছেন, আমরা বিশ্বাস করি, চিঠিটি কল্পকাহিনির ভিত্তিতে এবং মার্কিন কংগ্রেসম্যানদের সর্বোচ্চ মর্যাদার অযোগ্য বিদ্বেষপূর্ণ উদ্দেশ্য নিয়ে লেখা হয়েছে।
চিঠিতে সেকুলার সিটিজেন্স বাংলাদেশ লিখেছে, একটি সার্বভেৌম রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করার চর্চা জাতিসংঘের ভিয়েনা কনভেনশনের অধীনেও নিষিদ্ধ। কংগ্রেসম্যানদের গত বৃহস্পতিবারের চিঠির বক্তব্যগুলোও অধিকার নামে একটি সংগঠনের প্রতিবেদন থেকে নেওয়া হয়েছে।
চিঠিতে সেকুলার সিটিজেন্স বাংলাদেশ লিখেছে, একটি একক সন্দেহজনক উৎসের ভিত্তিতে কথা বলা খুব ঝুঁকিপূর্ণ হবে। অধিকার এর প্রতিবেদন বিভ্রান্তিকর এবং অর্ধসত্য ও সন্দেহজনক বক্তব্যে ভরা।
সেকুলার সিটিজেন্স বাংলাদেশের সদস্যরা তথ্য যাচাই করতে কংগ্রেসম্যানদের প্রতি অনুরোধ জানান। কার্ডিনাল প্যাট্রিক ডি রোজারিও, আর্চবিশপ বিজয় ডি ক্রুজ, অধ্যাপক বিমল চন্দ্র বড়ুয়াসহ অন্তত ২১ জন সেকুলার সিটিজেন্স বাংলাদেশের পক্ষে কংগ্রেসম্যানদের চিঠি পাঠিয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসের কয়েকজন সদস্যের বিরুদ্ধে বাংলাদেশে হস্তক্ষেপ ও সংঘাতে উসকানির অভিযোগ তুলেছে সেকুলার সিটিজেন্স বাংলাদেশ নামে একটি সংগঠন। রবিবার যুক্তরাষ্ট্রের আট কংগ্রেসম্যান এইলি ক্রেইন, করি মিলস, পল এ গসার, ডোগ লামাফা, রনি এল জ্যাকসন, র্যান্ডি ওয়েবার, ব্রেইন বেবিন ও গ্লেন গ্রোথম্যানকে পাঠানো এক চিঠিতে সংগঠনটি ওই অভিযোগ তোলে। এর আগে গত বৃহস্পতিবার ওই আটজনসহ মোট ১৪ জন কংগ্রেসম্যান জাতিসংঘে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতকে চিঠি দিয়ে বাংলাদেশে জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে নির্বাচন ও শান্তিরক্ষী বাহিনী মোতায়েনের উদ্যোগ নেওয়ার অনুরোধ জানান। এ ছাড়া ওই চিঠিতে বাংলাদেশ সরকারের ব্যাপারে অনেক নেতিবাচক বক্তব্য ছিল।
সেকুলার সিটিজেন্স বাংলাদেশ কংগ্রেসম্যানদের উদ্দেশে আরো বলেছে, আমরা বাংলাদেশে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রতি আপনার সরকারের প্রতিশ্রুতির কথা পুনর্ব্যক্ত করতে চাই। আর আমরা যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি মেনে চলতে ও বাংলাদেশের শান্তিপূর্ণ জনগণের পাশে দাঁড়াতে আপনাদের বিনীতভাবে অনুরোধ করব।
চিঠির শুরুতে সেকুলার সিটিজেন্স বাংলাদেশের সদস্যরা কংগ্রেসম্যানদের গত বৃহস্পতিবারের চিঠির বক্তব্যের নিন্দা জানান। তারা লিখেছেন, আমরা বিশ্বাস করি, চিঠিটি কল্পকাহিনির ভিত্তিতে এবং মার্কিন কংগ্রেসম্যানদের সর্বোচ্চ মর্যাদার অযোগ্য বিদ্বেষপূর্ণ উদ্দেশ্য নিয়ে লেখা হয়েছে।
চিঠিতে সেকুলার সিটিজেন্স বাংলাদেশ লিখেছে, একটি সার্বভেৌম রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করার চর্চা জাতিসংঘের ভিয়েনা কনভেনশনের অধীনেও নিষিদ্ধ। কংগ্রেসম্যানদের গত বৃহস্পতিবারের চিঠির বক্তব্যগুলোও অধিকার নামে একটি সংগঠনের প্রতিবেদন থেকে নেওয়া হয়েছে।
চিঠিতে সেকুলার সিটিজেন্স বাংলাদেশ লিখেছে, একটি একক সন্দেহজনক উৎসের ভিত্তিতে কথা বলা খুব ঝুঁকিপূর্ণ হবে। অধিকার এর প্রতিবেদন বিভ্রান্তিকর এবং অর্ধসত্য ও সন্দেহজনক বক্তব্যে ভরা।
সেকুলার সিটিজেন্স বাংলাদেশের সদস্যরা তথ্য যাচাই করতে কংগ্রেসম্যানদের প্রতি অনুরোধ জানান। কার্ডিনাল প্যাট্রিক ডি রোজারিও, আর্চবিশপ বিজয় ডি ক্রুজ, অধ্যাপক বিমল চন্দ্র বড়ুয়াসহ অন্তত ২১ জন সেকুলার সিটিজেন্স বাংলাদেশের পক্ষে কংগ্রেসম্যানদের চিঠি পাঠিয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসের কয়েকজন সদস্যের বিরুদ্ধে বাংলাদেশে হস্তক্ষেপ ও সংঘাতে উসকানির অভিযোগ তুলেছে সেকুলার সিটিজেন্স বাংলাদেশ নামে একটি সংগঠন। রবিবার যুক্তরাষ্ট্রের আট কংগ্রেসম্যান এইলি ক্রেইন, করি মিলস, পল এ গসার, ডোগ লামাফা, রনি এল জ্যাকসন, র্যান্ডি ওয়েবার, ব্রেইন বেবিন ও গ্লেন গ্রোথম্যানকে পাঠানো এক চিঠিতে সংগঠনটি ওই অভিযোগ তোলে। এর আগে গত বৃহস্পতিবার ওই আটজনসহ মোট ১৪ জন কংগ্রেসম্যান জাতিসংঘে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতকে চিঠি দিয়ে বাংলাদেশে জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে নির্বাচন ও শান্তিরক্ষী বাহিনী মোতায়েনের উদ্যোগ নেওয়ার অনুরোধ জানান। এ ছাড়া ওই চিঠিতে বাংলাদেশ সরকারের ব্যাপারে অনেক নেতিবাচক বক্তব্য ছিল।
সেকুলার সিটিজেন্স বাংলাদেশ কংগ্রেসম্যানদের উদ্দেশে আরো বলেছে, আমরা বাংলাদেশে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রতি আপনার সরকারের প্রতিশ্রুতির কথা পুনর্ব্যক্ত করতে চাই। আর আমরা যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি মেনে চলতে ও বাংলাদেশের শান্তিপূর্ণ জনগণের পাশে দাঁড়াতে আপনাদের বিনীতভাবে অনুরোধ করব।
চিঠির শুরুতে সেকুলার সিটিজেন্স বাংলাদেশের সদস্যরা কংগ্রেসম্যানদের গত বৃহস্পতিবারের চিঠির বক্তব্যের নিন্দা জানান। তারা লিখেছেন, আমরা বিশ্বাস করি, চিঠিটি কল্পকাহিনির ভিত্তিতে এবং মার্কিন কংগ্রেসম্যানদের সর্বোচ্চ মর্যাদার অযোগ্য বিদ্বেষপূর্ণ উদ্দেশ্য নিয়ে লেখা হয়েছে।
চিঠিতে সেকুলার সিটিজেন্স বাংলাদেশ লিখেছে, একটি সার্বভেৌম রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করার চর্চা জাতিসংঘের ভিয়েনা কনভেনশনের অধীনেও নিষিদ্ধ। কংগ্রেসম্যানদের গত বৃহস্পতিবারের চিঠির বক্তব্যগুলোও অধিকার নামে একটি সংগঠনের প্রতিবেদন থেকে নেওয়া হয়েছে।
চিঠিতে সেকুলার সিটিজেন্স বাংলাদেশ লিখেছে, একটি একক সন্দেহজনক উৎসের ভিত্তিতে কথা বলা খুব ঝুঁকিপূর্ণ হবে। অধিকার এর প্রতিবেদন বিভ্রান্তিকর এবং অর্ধসত্য ও সন্দেহজনক বক্তব্যে ভরা।
সেকুলার সিটিজেন্স বাংলাদেশের সদস্যরা তথ্য যাচাই করতে কংগ্রেসম্যানদের প্রতি অনুরোধ জানান। কার্ডিনাল প্যাট্রিক ডি রোজারিও, আর্চবিশপ বিজয় ডি ক্রুজ, অধ্যাপক বিমল চন্দ্র বড়ুয়াসহ অন্তত ২১ জন সেকুলার সিটিজেন্স বাংলাদেশের পক্ষে কংগ্রেসম্যানদের চিঠি পাঠিয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসের কয়েকজন সদস্যের বিরুদ্ধে বাংলাদেশে হস্তক্ষেপ ও সংঘাতে উসকানির অভিযোগ তুলেছে সেকুলার সিটিজেন্স বাংলাদেশ নামে একটি সংগঠন। রবিবার যুক্তরাষ্ট্রের আট কংগ্রেসম্যান এইলি ক্রেইন, করি মিলস, পল এ গসার, ডোগ লামাফা, রনি এল জ্যাকসন, র্যান্ডি ওয়েবার, ব্রেইন বেবিন ও গ্লেন গ্রোথম্যানকে পাঠানো এক চিঠিতে সংগঠনটি ওই অভিযোগ তোলে। এর আগে গত বৃহস্পতিবার ওই আটজনসহ মোট ১৪ জন কংগ্রেসম্যান জাতিসংঘে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতকে চিঠি দিয়ে বাংলাদেশে জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে নির্বাচন ও শান্তিরক্ষী বাহিনী মোতায়েনের উদ্যোগ নেওয়ার অনুরোধ জানান। এ ছাড়া ওই চিঠিতে বাংলাদেশ সরকারের ব্যাপারে অনেক নেতিবাচক বক্তব্য ছিল।
সেকুলার সিটিজেন্স বাংলাদেশ কংগ্রেসম্যানদের উদ্দেশে আরো বলেছে, আমরা বাংলাদেশে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রতি আপনার সরকারের প্রতিশ্রুতির কথা পুনর্ব্যক্ত করতে চাই। আর আমরা যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি মেনে চলতে ও বাংলাদেশের শান্তিপূর্ণ জনগণের পাশে দাঁড়াতে আপনাদের বিনীতভাবে অনুরোধ করব।
চিঠির শুরুতে সেকুলার সিটিজেন্স বাংলাদেশের সদস্যরা কংগ্রেসম্যানদের গত বৃহস্পতিবারের চিঠির বক্তব্যের নিন্দা জানান। তারা লিখেছেন, আমরা বিশ্বাস করি, চিঠিটি কল্পকাহিনির ভিত্তিতে এবং মার্কিন কংগ্রেসম্যানদের সর্বোচ্চ মর্যাদার অযোগ্য বিদ্বেষপূর্ণ উদ্দেশ্য নিয়ে লেখা হয়েছে।
চিঠিতে সেকুলার সিটিজেন্স বাংলাদেশ লিখেছে, একটি সার্বভেৌম রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করার চর্চা জাতিসংঘের ভিয়েনা কনভেনশনের অধীনেও নিষিদ্ধ। কংগ্রেসম্যানদের গত বৃহস্পতিবারের চিঠির বক্তব্যগুলোও অধিকার নামে একটি সংগঠনের প্রতিবেদন থেকে নেওয়া হয়েছে।
চিঠিতে সেকুলার সিটিজেন্স বাংলাদেশ লিখেছে, একটি একক সন্দেহজনক উৎসের ভিত্তিতে কথা বলা খুব ঝুঁকিপূর্ণ হবে। অধিকার এর প্রতিবেদন বিভ্রান্তিকর এবং অর্ধসত্য ও সন্দেহজনক বক্তব্যে ভরা।
সেকুলার সিটিজেন্স বাংলাদেশের সদস্যরা তথ্য যাচাই করতে কংগ্রেসম্যানদের প্রতি অনুরোধ জানান। কার্ডিনাল প্যাট্রিক ডি রোজারিও, আর্চবিশপ বিজয় ডি ক্রুজ, অধ্যাপক বিমল চন্দ্র বড়ুয়াসহ অন্তত ২১ জন সেকুলার সিটিজেন্স বাংলাদেশের পক্ষে কংগ্রেসম্যানদের চিঠি পাঠিয়েছেন।