Thursday , 18 April 2024
শিরোনাম

রমজান মাসে যেসব আমল বেশি বেশি করা দরকার

পবিত্র রমজান মাস হলো- তাকওয়া অর্জনের মাস। তাকওয়া অর্জনই রমজানের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। রমজানের একটি আমলের জন্য ৭০ বা তার চেয়েও বেশি নেকি পাওয়া যায় বলে হাদিসে উল্লেখ আছে। সে হিসেবে প্রত্যেক রোজাদারের উচিত বিভিন্ন আমলের মধ্য দিয়ে রমজান কাটানো।

রমজান মাসে সহজে পালনী কিছু আমল হলো-

-ক্রটিমুক্তভাবে রোজা পালন করা।

-সময়মেতা নামাজ আদায় করা।

-সহিহশুদ্ধভাবে কোরআন শেখা, তেলাওয়াত করা, মুখস্থ করার চেষ্টা করা, অপরকে কোরআন পড়া শেখানো এবং কোরআন বোঝা ও আমল করা।

-সময়ের মধ্যে একটু বিলম্বে সাহরি খাওয়া।

-তারাবির নামাজ আদায় করা। পারলে খতমে তারাবিতে অংশ নেওয়া।

-বেশি বেশি আল্লাহর নেয়ামতের শোকরিয়া আদায় করা।

-কল্যাণকর কাজের পরিমাণ বাড়িয়ে দেওয়া।

-শেষ রাতে তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া।

-বেশি বেশি দান-খয়রাত করা।

-উত্তম চরিত্র গঠনের অনুশীলন করা। এর অংশ হিসেবে নবী-রাসূলদের জীবনী পাঠ করা।

-রমজানের শেষ দশ দিন ইতিকাফ করা।

-দাওয়াতে দ্বীনের কাজ করা।

-সামর্থ্য থাকলে ওমরা পালন করা।

-লাইলাতুল কদর তালাশ করা।

-বেশি বেশি দোয়া ও কান্নাকাটি করা।

-সময়মতো ইফতার করা ও অন্যকে ইফতার করানো।

-বেশি করে তওবা ও ইস্তিগফার করা।

-যথাযথভাবে হিসাব করে জাকাত দেওয়া।

-ঈদের দিন ফিতরা দেওয়া।

-অপরকে খাবার খাওয়ানো।

-আত্মীয়তার সম্পর্ক উন্নীত করা, তাদের খোঁজ-খবর নেওয়া।

-আল্লাহর জিকির করা।

-মেসওয়াক করা।

-রমজানের বিশেষ তিনটি আমল হলো- ১. কম খাওয়া, ২. কম ঘুমানো ও ৩. কম কথা বলা। এসব মেনে চলা।

-সব ধরণের হারাম থেকে দূরে থাকা।

-চোখ, কান ও জবানের হেফাজত করা।

Check Also

মহিমান্বিত রজনী লাইলাতুল কদর

মহান আল্লাহ মুসলমানদের জন্য হাজার মাসের চেয়েও উত্তম এমন একটি রাত নির্ধারণ করেছেন, যার নাম …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

x