কাজী মোঃ আশিকুর রহমান
বিশেষ প্রতিনিধি:
রাঙ্গামাটি জেলার রাজস্থলী উপজেলায় শফিপুরে সাংবাদিক ও মানবাধিকার নেতা মোঃ সুমনের বিরুদ্ধে মিথ্যা ধর্ষণ মামলার প্রতিবাদে বাঙ্গালহালিয়া বাজারে ১৯/০৮/২৩ ( শনিবার ) বিকাল ৪ ঘটিকার সময় মানবাধিকার তথ্য পর্যবেক্ষণ সোসাইটি MTPS. (মাতপস্) ওয়ার্ল্ড।
সাংবাদিক ও সামাজিক সংগঠনসহ সর্বস্তরের এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছে।
সভায় বক্তারা বলেন মোঃ সুমনকে উদ্দেশ্য প্রণোদিত ভাবে হয়রানি মুলক মিথ্যা ধর্ষণ মামলা দিয়ে সম্মানহানি সহ বড় ধরনের ক্ষতি করার জন্য তাকে ফাঁসানো হয়েছে বলে জানান।
মোছা-কুলসুম আক্তার, (২৯) পিতা-মোঃ জসিম উদ্দিন, মাতা- আয়েশা বেগম, সাং- শফিপুর, ডাকঘর- বাঙালহালিয়া, থানা- চন্দ্রঘোনা, জেলা- রাঙ্গামাটি বাদী হয়ে-
সাংবাদিক ও মানবাধিকার নেতা মো সুমনকে ষড়যন্ত্র মুলক ভাবে আসামী করে চন্দ্রঘোনা থানায় ৯(১) ২০০০ সালে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধনী ২০০৩ তৎসহ ৩২৩/ ৩২৪/ ও ৩৮০ ধারায় হয়রানি মুলক মিথ্যা মামলা দায়ের করেন।
জানা যায় ৩০শে জুলাই রবিবার মোছাঃ কুলছুম আক্তারের সাথে একটি ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। ভিকটিম মহিলা মোছাঃ কুলছুম আক্তার প্রথমে পুলিশকে জানান তারই প্রতিবেশী মৃত্যুঃ আইনুদ্দিনের ছেলে মোঃ আবুকালাম তাকে ধর্ষণ করেছে ভিকটিমের কথায় চন্দ্রঘোনা থানা পুলিশ মোঃ আবুকালামকে তিনদিন ৩০শে জুলাই থেকে ১ আগষ্ট পযন্ত পুলিশি হেফাজতে রাখে।
ভিকটিম (বাদিনি)১আগষ্ট থানায় এসে পুলিশকে জানায় আমার ভূল হয়েছে,আবু কালাম আসামি না,এই কথা বলে থানা থেকে মুছলেহা দিয়ে বাদিনি আবু কালামকে ছাড়িয়ে নিয়ে যায়।
এদিকে মানবাধিকার তথ্য পর্যবেক্ষণ সোসাইটির চৌকস পর্যবেক্ষণ টিম, বিশিষ্ট সাংবাদিক ও মানবাধিকার নেতা মোহাম্মদ ইদ্রিস এর নেতৃত্বে অনুসন্ধানী নিউজ করতে গেলে ভিকটিম (মামলার বাদিনি) মহিলা বলেন ঘটনার সময় একাধিক পুরুষ তাকে ধর্ষণ নির্যাতন করেছে।
তাহলে একক ভাবে সাংবাদিক মোঃ সুমনের নাম মামলার এজাহারে কিভাবে আসছে জানতে চাইলে ভিকটিম বলে আমিতো (বাদিনী) সুমনের নাম বলিনাই। আমি বলছি একটা ওসি লিখছে আরেকটা।
এদিকে সাংবাদিক মোঃ সুমন ঘটনার ৮ দিন আগে ২১ শে জুলাই রোজ শুক্রবার তার নিজ বাড়ি খাগড়াছড়ি জেলার মাটিরাঙ্গা উপজেলার, তবল ছড়িতে পৈত্রিক সম্পত্তি ভাগবণ্টন করে কিছুটা বিক্রির উদ্দেশ্য যায় এবং ২১ শে জুলাই থেকে ১০ই আগষ্ট পযন্ত সেখানে অবস্থান করে। যা বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশিত হয়। মোঃ সুমন ঘটনার সময় এলাকায় ছিলনা এই ঘটনার সাথে সে কোনোভাবেই জড়িত না কিন্তুু মামলার এজাহারে তার নাম কিভাবে আসে তাই সর্বস্তরের এলাকাবাসীর মনে প্রশ্ন।
প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা বলেন অনতিবিলম্বে সাংবাদিক ও মানবাধিকার নেতা মোঃ সুমনের বিরুদ্ধে হয়রানি মুলক মিথ্যা ধর্ষণ মামলা প্রত্যাহার করতে হবে এবং সকল রহস্য উৎঘাটন করে প্রকৃত দোষিদের আইনের আওতায় এনে সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানান।