মনির হোসেনঃ- “দুর্যোগে আগাম সতর্কবার্তা সবার জন্য কার্যব্যবস্থা” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে, চাঁদপুর জেলা প্রশাসনের আয়োজনে ও চাঁদপুর ফায়ার ও সিভিল ডিফেন্সের সহযোগিতায়,
আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস- ২০২২ উদযাপন উপলক্ষে র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১৩ অক্টোবর বৃহস্পতিবার সকাল নয়টায় জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে মহড়া ও আলোচনা সভা বাস্তবায়ন করেন জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়।
আলোচনা সভায় চাঁদপুর ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপ-পরিচালক মোঃ সাহিদুল ইসলাম এর পরিচালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক কামরুল হাসান।
এসময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগে যে ক্ষতি হয় সেগুলো কিভাবে আমরা কমিয়ে আনতে পারি এই বিষয়টি সচেতনতার বিষয়। আমাদের যে দূর্যোগ পূর্বাভাস বা সতর্কীকরণ ব্যাবস্থা এটি কিন্তু এখন আগের চেয়ে অনেক উন্নত হয়েছে, আমাদের দূর্যোগের সময় যে বিভাগগুলো কাজ করে সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ফায়ার এন্ড সিভিল ডিফেন্স বিভাগ, এ বিভাগের সক্ষমতাও কিন্তু অনেক বৃদ্ধি করা হয়েছে, অনেক আধুনিক যন্ত্রপাতি সংযোজন করা হয়েছে, এত এত ব্যবস্থা গ্রহণ করার পরও আমার দূর্যোগের ঝুঁকি কিন্তু কমিয়ে আনতে পারছিনা, আমরা যদি চাঁদপুরের কথাই বলি তাহলে অনেক আগুন দূর্যোগের কথা শুনি এর বেশির ভাগই হচ্ছে অসচেতনতার কারন, যেমন গ্রাম অঞ্চলে দেখা যায় রান্নার পর চুলার উপরে খড়কুটো বা কাঠ শুকাতে দেয়, সেই কাঠ শুকিয়ে একসময় অগ্নুৎ্পাতের সৃষ্টি হয়, আবার শীতের সময় বিছানা গরম করার জন্য খাটের নিচে মাটির হাড়ীতে কয়লা রেখে বিছানা গরম করে সেখান থেকেও অগ্নুৎ্পাতের সৃষ্টি হয়। আরেকটি কারণ হচ্ছে আমরা যখন বাসা বাড়ীতে বৈদ্যুতিক ওয়ারিং এর কাজ করি সেখানে যে বৈদ্যুতিক তার ব্যবহার করি সেই তারে যে মাপের লোড নেয়া সম্ভব তার চেয়ে কয়েকগুণ বেশি লোড আমরা ব্যবহার করি।
এছাড়া আরও বলেন, এই যে অনেক ধরনের সমস্যা আছে, অসচেতনতা আছে এগুলোকে যদি আমরা কমিয়ে আনতে পারি, তাহলে আমাদের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ অনেক কমে আসবে, সুতরাং আমি মনে করি আজকের এই মহড়া এবং আয়োজন থেকে আমরা কিছু শিখে বিভিন্ন দূর্যোগের সময় কাজে লাগাবো।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) ইমতিয়াজ হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আসিফ মহিউদ্দীন, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সুচিত্র রঞ্জন দাস সহ জেলা প্রশাসন এবং ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সদস্য বৃন্দ।
ফায়ার
বক্তব্য রাখেন, প্রকৃতিক দুর্যোগে যে ক্ষতি সেগুলো কিভাবে আমরা কমিয়ে আনতে পারি এই বিষয়টি সচেতনতার বিষয়। আমাদের যে দূর্যোগ পূর্বাভাস বা সতর্কীকরণঃ ব্যাবস্থা এটি কিন্তু এখন আগের চেয়ে অনেক উন্নত হয়েছে, আমাদের দূর্যোগের সময় যে বিভাগ গুলো কাজ করে সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ফায়ার এন্ড সিভিল ডিফেন্স বিভাগ, এ বিভাগের সক্ষমতাও কিন্তু অনেক বৃদ্ধি করা হয়েছে, অনেক আধুনিক যন্ত্রপাতি সংযোজন করা হয়েছে, এত এত ব্যবস্থা গ্রহণ করার পরও আমার দূর্যোগের ঝুঁকি কিন্তু কমিয়ে আনতে পারছিনা, আমরা যদি চাঁদপুরের কথাই বলি তাহলে অনেক আগুনে দূর্যোগের কথা শুনি এর বেশির ভাগই হচ্ছে অসচেতনতার কারন, যেমন গ্রাম অঞ্চলে দেখা যায় রান্নার পর চুলার উপরে খড়কুটো বা কাঠ শুকাতে যায়, সেই কাঠ শুকিয়ে একসময় অগ্নুৎ্পাতের সৃষ্টি হয়, আবার শীতের সময় বিছানা গরম করার জন্য খাটের নিচে মাটির হাড়ীতে কয়লা রেখে বিছানা গরম করে সেখান থেকেও অগ্নুৎ্পাতের সৃষ্টি হয়। আরেকটি কারণ হচ্ছে আমরা যখন বৈদ্যুতিক ওয়ারিং এর কাজ করি সেখানে যে বৈদ্যুতিক তার ব্যবহার করি সেই তারে যে মাপের লোড নেয়া সম্ভব তার চেয়ে কয়েকগুণ বেশি লোড আমরা ব্যবহার করি।
আরও বলেন এই যে অনেক ধরনের সমস্যা আছে, অসচেতনতা আছে এগুলোকে যদি আমরা কমিয়ে আনতে পারি, তাহলে আমাদের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ অনেক কমে আসবে, সুতরাং আমি মনে কটি আজকের এই মহড়া এবং আয়োজন থেকে আমরা কিছু শিখে বিভিন্ন দূর্যোগের সময় কাজে লাগাবো।