আশুলিয়ার নয়ারহাট মৎস্য আড়তে বিক্রি হচ্ছে ঝাটকা ও রেনু
কাজী মোঃআশিকুর রহমান আশুলিয়া প্রতিনিধি:
সরকারি ভাবে ঝাটকা ইলিশ ও রেনু ধরা ও বিক্রয় নিষেধ থাকলেও সরকার ও প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে, নিষেধ অমান্য করে আশুলিয়ার নয়ার হাট মৎস্য আড়তে প্রতিদিন প্রকাশ্য বিক্রি হচ্ছে ইলিশ মাছের ঝাটকা ও রেনু
সকাল ভোর ৪ থেকে শুরু হয় এই মাছ বিক্রিয়, সরজমিনে গেলে দেখা যায় আশুলিয়ার নয়ার হাট মৎস্য আড়তে শ্রী বর্মণ নামে এক ব্যক্তি সহ একাধিক ব্যক্তি এই সকল মাছ বিক্রয় করে আসছেন
খোঁজ নিয়ে জানা যায় আশুলিয়ার নয়ার হাট মৎস্য আড়তে দীর্ঘদিন যাবৎ চলছে এসকল মাছ বিক্রি যেন দেখার কেউ নেই। শুধু নয়ার হাট নয় বাইপাইল মৎস্য আড়ত ও আশুলিয়া বাজার, কাঠগড়া বাজার, সহ আশুলিয়ার বিভিন্ন স্থানে।
প্রতিদিন অবৈধ ভাবে বিক্রি হচ্ছে এসকল মাছ, প্রতি কেজি মাছ খুচরা মুল্যে বিক্রি হচ্ছে তিনশত টাকা থেকে চারশত টাকা করে ।
এই রেনু ও ঝাটকা মাছ বিক্রিয়ের বিষয়ে নয়ার হাট মৎস্য আড়তের সভাপতি এছায়াক দেওয়ান এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন ঝাটকা মাছের বিষয়ে আমার কিছু বলার নেই, যে এই মাছ বিক্রি করবে তার ঝামেলা সে দেখবে, আমি অনেক নিষেধ করেছি এরা আমার কথা অমান্য করেই এই ঝাটকা ও রেনু বিক্রয় করে আসছেন বলে তিনি বিষয়টি এরিয়ে যান।
উক্ত বিষয়ে সাভার উপজেলা মাঠ পর্যায়ে মৎস্য কর্মকর্তা হারুন কে জানতে তার মুঠোফোনে একাধিকবার চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন মৎস্য কর্মকর্তা হারুন সাহেব প্রায়ই মাঠ পর্যায়ে আসেন তার পরও প্রায় প্রতিদিনই ঝাটকা ও রেনু এসকল আড়ত ও বাজার গুলোতে বিক্রি করতে দেখা যায়।
সাধারণ জনগন বলছেন কঠোর নিষেধ থাকা সত্ত্বেও কি ভাবে এসকল মাছ বিক্রি হয় এগুলো বড় হলে কতগুলো মাছ হতো। বিষয়টি মৎস্য অধিদপ্তরের উর্ধতন কর্মকর্তাদের সুদৃষ্টি কামনা করছেন সুশীল সমাজ ।