ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া দুই দলের কাছেই আজ ম্যাচটি গুরুত্বপূর্ণ। অজিরা এখনও সেমিফাইনালের টিকিট পায়নি। অন্যদিকে সেমির সম্ভাবনা না থাকলেও চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে খেলতে এ ম্যাচটি বিশাল গুরুত্বপূর্ণ জস বাটলারদের জন্য।
এমন ম্যাচে ধুকতে থাকা ইংলিশদের বিপক্ষে মারনাস লাবুশেনের সর্বোচ্চ ৭১ রানের সঙ্গে বাকিদের ক্ষুদ্র-ক্ষুদ্র প্রেচেষ্টায় অলআউট হওয়ার আগে ২৮৬ রান চ্যালেঞ্জিং রান তুলেছে অজিরা। সেই লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ইংলিশ বোলারদের তোপে ১১ বল হাতে রেখেই ২৫৩ রানে গুটিয়ে যায় জস বাটলারের দল। এতে ৩৩ রানে জয় পায় প্যাট কামিন্সের দল।
২৮৭ রানের লক্ষ্যে ইংল্যান্ডের হয়ে ইনিংস শুরু করতে আসেন জনি বেয়ারস্টো ও ডেভিড মালান। রান তাড়া করতে নেমে ইনিংসের প্রথম বলেই আউট হন বেয়ারস্টো। দ্বিতীয় উইকেটে ব্যাট করতে নামা রুট ও ইনিংস বড় করতে পারেননি। ব্যাক্তিগত ১৩ রানে সাজঘরে ফেরেন এই ব্যাটার। দুই উইকেট হারিয়ে চাপে পরা ইংলিশদের শুরুর ধাক্কা সামাল দেন তৃতীয় উইকেট জুটিতে মালান ও বেন স্টোকস। দুজনে গড়েন ৮৪ রানের জুটি।
এর মাঝে অর্ধশত রান পূরন করেন মালান। তবে ফিফটির পর ইনিংস বড় করতে পারেননি এই ব্যাটার। দলীয় ১০৩ রানে ৫০ করেই প্যাভিলিয়নের পথ ধরেন তিনি। এদিকে চতুর্থ উইকেটে ব্যাট করতে নামা বাটলার ব্যর্থতার বৃত্তে আজও বন্ধী। ব্যাক্তিগত ১ রান করে সাজঘরে ফেরেন তিনি। তবে পঞ্চম উইকেটে স্টোকস-মঈন আলীর ৬৩ রানের জুটিতে ম্যাচে ফেরে ইংল্যান্ড। এর মাঝে চলতি বিশ্বকাপে প্রথম ফিফটির দেখা পান বেন স্টোকস।
তবে ফিফটির পর ইনিংস বড় করতে পারেননি তিনি। ম্যাচ যখন ইংল্যান্ড হাতের মুঠোয় নেয়ার অপেক্ষায়, এমন সময় ৬৪ রানে বিদায় নেন স্টোকস।