Monday , 20 May 2024
শিরোনাম

কুমিল্লা দেবিদ্বার সফল নারী উদ্যোক্তা(দিবা)

বর্তমান কাজ করছেন হোম মেড কেক নিয়ে

জন্মদিন, বিয়ে, মেরিজ এনিভার্সেরিসহ , যেকোনো অনুষ্ঠানে দিবা কেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে দেবিদ্বারে।

এ সম্পর্কে দিবা জানান,

ছোট বেলা থেকে স্বপ্ন ছিল স্বাবলম্বি হওয়ার। সেই লক্ষ্যে মাশিকাড়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে বিজ্ঞান বিভাগে মাধ্যমিক এবং দেবিদ্বার সুজাত আলী সরকারি কলেজ থেকে বিজ্ঞান বিভাগ নিয়ে উচ্চ মাধ্যমিক শেষ করি।এরপর উচ্চতর ডিগ্রি নিয়ে লেখাপড়া করার উদ্দেশ্যে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে অর্থনীতি বিষয় নিয়ে অনার্সে ভর্তি হই।অনার্স ১ম বর্ষের পরীক্ষার পরে পারিবারিক ভাবে আমার বিয়ে সম্পন্ন হয়,কিন্তু আমি থেমে যাই নি,অনার্স ২য় বর্ষের পরীক্ষার সময় আমার প্রথম সন্তান জন্মগ্রহণ করে।কিন্তু তারপর ও নিজের লক্ষ্যে অটুট থেকে সন্তান-সংসার সামলে ফার্স্ট ক্লাস পেয়ে অনার্স এবং মাস্টার্স ডিগ্রি কমপ্লিট করি।

মাস্টার্স পরীক্ষার সময় আমার দ্বিতীয় সন্তান জন্মগ্রহণ করে,তখন আমার বাড়ির বাহিরে গিয়ে চাকরি করাটা আমার জন্য অসম্ভব হয়ে যায়।কিন্তু আমার মনে একটা জেদ কাজ করে যে কিছু একটা করতেই হবে আমাকে।এরমধ্যে ২০২০ সাল থেকে করোনা মহামারি দেখা দিলে আমার স্বামী এবং আমার এক ফ্রেন্ড (পলাশ) এর পরামর্শে খাবার নিয়ে কাজ করা শুরু করি।আলহামদুলিল্লাহ খুব দ্রুত সাড়া পাই এবং পরিচিতি পাই।

প্রথমদিকে আমার কাস্টমার হিসেবে আমাকে আমার ফ্যামিলি মেম্বার এবং বন্ধু-বান্ধবরা অনেক সাপোর্ট করেছে এবং এখনো করে আসছে। আমার ফ্যামিলি মেম্বার এবং আমার বাবা-মা,স্বামী,আমার বোনেরা,বন্ধু-বান্ধব,এমনকি আমার শ্বশুর বাড়ির আত্মীয় পরিজন সকলের সাপোর্ট থাকার কারণে আমার এই জার্নিটা আরও অনেক সহজ হয়ে গিয়েছে।
এরজন্য আমি আমার পরিবার,বন্ধু-বান্ধব এবং আত্মীয় পরিজনদের প্রতি অনেক অনেক কৃতজ্ঞ।

এছাড়াও আমি কিন্তু কেক এর পাশাপাশি মিষ্টি, পিজ্জা, চকলেট, বিরিয়ানি অর্থাৎ সব ধরনের খাবার নিয়েই কাজ করি। তবে আপাতত শুধু কেকটা সেল করছি।

আমি আফসানা খাতুন দিবা,পোনরা(উ:) গ্রামের আফজল মিয়ার মেয়ে, দেবিদ্বার পুরাতন বাজার এর হারুন সরকার এর স্ত্রী। ছোট বেলা থেকে স্বপ্ন ছিল স্বাবলম্বি হওয়ার। সেই লক্ষ্যে মাশিকাড়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে বিজ্ঞান বিভাগে মাধ্যমিক এবং দেবিদ্বার সুজাত আলী সরকারি কলেজ থেকে বিজ্ঞান বিভাগ নিয়ে উচ্চ মাধ্যমিক শেষ করি।এরপর উচ্চতর ডিগ্রি নিয়ে লেখাপড়া করার উদ্দেশ্যে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে এ অর্থনীতি বিষয় নিয়ে অনার্সে ভর্তি হই।অনার্স ১ম বর্ষের পরীক্ষার পরে পারিবারিক ভাবে আমার বিয়ে সম্পন্ন হয়,কিন্তু আমি থেমে যাই নি,অনার্স ২য় বর্ষের পরীক্ষার সময় আমার প্রথম সন্তান জন্মগ্রহণ করে।কিন্তু তারপর ও নিজের লক্ষ্যে অটুট থেকে সমস্ত সন্তান-সংসার সামলে ফার্স্ট ক্লাস পেয়ে অনার্স এবং মাস্টার্স ডিগ্রি কমপ্লিট করি।মাস্টার্স পরীক্ষার সময় আমার দ্বিতীয় সন্তান জন্মগ্রহণ করে,তখন আমার বাড়ির বাহিরে গিয়ে চাকরি করাটা আমার জন্য অসম্ভব হয়ে যায়।কিন্তু আমার মনে একটা জেদ কাজ করে যে কিছু একটা করতেই হবে আমাকে।এরমধ্যে ২০২০ সাল থেকে করোনা মহামারি দেখা দিলে আমার স্বামী এবং আমার এক ফ্রেন্ড (পলাশ) এর পরামর্শে খাবার নিয়ে কাজ করা শুরু করি।আলহামদুলিল্লাহ খুব দ্রুত সাড়া পাই এবং পরিচিতি পাই।

কেক এর পাশাপাশি মিষ্টি, পিজ্জা, চকলেট, বিরিয়ানি অর্থাৎ সবধরনের খাবার নিয়েই কাজ করি।তবে আপাতত শুধু কেকটা সেল করছি।

Check Also

বিভিন্ন ইউনিয়ন ও পৌরসভার কর্মী সমর্থকদের প্রাণনাশের হুমকিসহ নানা অভিযোগে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী অ্যাড.হুমায়ুন কবির সুমনের সাংবাদিক সম্মেলন

লুৎফুর রহমান রিপন।। আসন্ন ৬ষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনকে ঘিরে চাঁদপুর সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ঘোড়া মার্কা …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

x