নিউজ ডেস্ক।। বুধবার ১১সেপ্টেম্বর ২০২৪
মৃত আলহাজ্ব শামসুদ্দিন সরকার এর ৫ ছেলে ১মেয়ের মধ্যে ৩জন আওয়ামী লীগের পদ পদবীধারী নেতা। কামরুল হাসান সরকার রাসেল (প্রতিষ্ঠাতা আহবায়ক) গাজীপুর মহানগর যুবলীগ। মো:রকিব সরকার (সদস্য ত্রান ও সমাজ কল্যান উপ-কমিটি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। সুলতান সরকার সাবেক গাজীপুর সদর থানা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। আজাদ সরকার কথিত বিএনপি নেতা। ভিপি রিপন সরকার সিনিয়র যুগ্ন সম্পাদক গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগ তার আপন বোনের জামাই।
গাজীপুর মহানগর শ্রমীক দলের আহবায়ক ১৫নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ফয়সাল আহমেদ সরকার। দলের সিদ্ধান্ত অমান্য করে তিনি গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় বিএনপি থেকে বহিস্কার করা হয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক নেতাকর্মীরা এবং স্থানীয় বিএনপির নেতারা বলেন, বহিস্কার আদেশ প্রত্যাহার হয়েছে কি না তা আমাদের জানা নেই।
তিনি বিনাপ্রতিদ্ধনতীতায় নির্বাচনে পাশ করেন।জানা যায় ১৫নং ওয়ার্ডে ৪জন প্রার্থী ছিলো।সবাই কে বিভিন্ন কৌশলে ভয় ভীতি দেখিয়ে ৩জনকে নির্বাচন থেকে সরে যেতে বলে। একজন ১৫নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হামিদ মুন্সী সে আওয়ামী লীগের নেতা হয়েও বাধ্য হয়েছে নির্বাচন থেকে সরে যেতে । বাবু চৌধুরী যুগ্ন আহবায়ক যুবদল বাসন থানা।বিএনপি নির্বাচন বর্জন করায় সে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ায়।
গাজীপুর মহানগর এলাকায় বিভিন্ন গার্মেন্টস ফ্যাক্টরিতে ঝুট ব্যবসা দখলে নেওয়ার জন্য শত শত মটর সাইকেল নিয়ে ফ্যাক্টরীর সামনে মহড়া দিচ্ছে।
ফয়সাল সরকারের ভয়ে এলাকায় কেউ মুখ খুলতে চায় না। নাম প্রকাশে এক দোকানদার বলে সে অত্র এলাকার একক আধিপত্য তার মাদক থেকে শুরু করে চাদাবাজি,ডিশ,ইন্টারনেট জমি দখল সন্ধা হলেই বাইপাস এলাকায় ছিনতাই শুরু হয় বাস থেকে টান দিয়ে মোবাইল নিয়ে যায়। বিস্তারিত আরো জানা যায় তার শত শত টোকাই বাহিনী আছে।
ভাই বোন জামাইয়ের দাপটে আওয়ামী লীগ আমল থেকে সে বেপরোয়া আওয়ামী লীগের দাপট দেখিয়ে নিজ নামে রাস্তার নাম করন করেছে।
বিএনপির আন্দোলন সংগ্রামে তার কোন ভুমিকাই ছিলো না নেতাকর্মীরা বলে। সে এখন নতুন করে গাজীপুর মহানগর বিশেষ করে গাজীপুর চৌরাস্তা বাইপাস এলাকার গার্মেন্টস ঝুট দখল করে নিজের কব্জায় নিয়ে গেছে।
বিগত ১৬/২০বছর যাবত ঝুট ব্যবসা সহ বিভিন্ন অপকর্ম করে আসছে। এলাকায় আতংক বিরাজ করছে।