যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল বলেছেন, ‘এদেশের স্বাধীনতাবিরোধী ঘাতকচক্র, বিপথগামী কিছু সেনার সহায়তায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করেছিলেন জিয়াউর রহমান।’
‘অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের পুরস্কৃত করেছিলেন জিয়াউর রহমান। তিনি মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা, দেশপ্রেমিক অনেক সৈনিককে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করেছেন। জামায়াতকে এদেশে রাজনীতি করার সুযোগ করে দিয়েছেন। স্বাধীনতাবিরোধী রাজাকারদের মন্ত্রিত্ব দিয়েছেন, তাদের গাড়িতে জাতীয় পতাকা দিয়ে এদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযোদ্ধাদের অপমানিত করেছেন।’
বৃহস্পতিবার বঙ্গবন্ধু এভিনিউ ঢাকা মহানগর যুবলীগ কার্যালয়ে আয়োজিত বর্ধিত সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
১৭ মে শেখ হাসিনার ৪২তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগ এ সভার আয়োজন করে।
নিখিল আরও বলেন, ‘জিয়াউর রহমান এদেশের যুবসমাজকে মাদক আর অস্ত্র দিয়ে ধ্বংস করেছিলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তার সন্ত্রাসী ক্যাডাররা সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিল। গণতন্ত্র, মানবাধিকার ভূলণ্ঠিত হয়েছিল।’
সভায় সভাপতিত্ব করেন ঢাকা মহানগর যুবলীগ উত্তরের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকির হোসেন বাবুল ও সঞ্চালনা করেন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তাসবিরুল হক অনু।
এ সময় আরও বক্তব্য দেন- প্রেসিডিয়াম সদস্য রফিকুল ইসলাম, জসিম মাতুব্বর, প্রচার সম্পাদক জয়দেব নন্দী, দপ্তর সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ, উপ-দপ্তর সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন শাহজাদা, ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের সহ-সভাপতি জাফর ইকবাল, জলিলুর রহমান, মুজিবুর রহমান বাবুল, আক্তারুজ্জামান আক্তার, সাব্বির আলম লিটু, সাংগঠনিক সম্পাদক জাহাঙ্গীর রহমান, খায়রুল উদ্দিন আহমেদ, সিদ্দিক বিশ্বাস, শিবলী সাদিক, মোহাম্মদ মামুন সরকার, শাহাদাত হোসেন সেলিম, প্রচার সম্পাদক রাকিব হোসেন মিরন।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন- যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য তাজউদ্দিন আহমেদ, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক মো. সাদ্দাম হোসেন পাভেল, উপ-তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক এন আই আহমেদ সৈকত, উপ-মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া শামীম, কার্যনির্বাহী সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মো. মোক্তার হোসেন চৌধুরী কামাল, কেন্দ্রীয় সদস্য আব্দুল হাকিম তানভীর, মো. কাইফ ইসলাম, ঢাকা মহানগর যুবলীগ উত্তরের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক সেলিম খান, উপ-দপ্তর সম্পাদক এইচ এম কামরুজ্জামান, উপ-গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক কাইসুর রহমান সিদ্দিক সোহাগ, উপ-তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক শফিকুল ইসলাম শফিক, উপ-মহিলা সম্পাদক নাজমুন নাহার মুক্তি, উপ-জনশক্তি ও কর্মসংস্থান সম্পাদক মো. কামারুজ্জামান কামরুল, উপ-মুক্তিযুদ্ধ সম্পাদক মো. জালাল উদ্দিন, সহ-সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান, নাজমুল ইসলাম, মিজানুর রহমান মুকুল, খাদিজা পারভীন, সদস্য শেখ শামছুদ্দিন, শামসুল আলম খান ফারুক, আব্দুল বাতেন, আল আমিন, নাজমুল হোসেন আরিফসহ কেন্দ্রীয় মহানগর ও বিভিন্ন ওয়ার্ড যুবলীগের নেতারা।