ঢাকা , রবিবার, ০২ নভেম্বর ২০২৫, ১৭ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
দেশের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও জনগণের অধিকার ফিরিয়ে আনতে বিএনপি ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়ন অপরিহার্য: মিয়া নূরউদ্দিন আহাম্মেদ অপু নির্বাচনের তফসিল কবে, জানালেন ইসি আনোয়ারুল একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট করার চিন্তা করছে সরকার জামগড়া আর্মি ক্যাম্পের রাতভর অভিযানে অস্ত্র ও মাদকসহ গ্রেপ্তার তিনজন রাঙ্গামাটি রাজস্থলী উপজেলা যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠিত ন্যায়বিচার সবার জন্য, তবু গ্রামীণ দরিদ্ররা এখনো বঞ্চিত বিএনপি পরিবারকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে এটাই আমাদের নেতার নির্দেশ: এম এ মালিক ডিজিটাল কোর্ট ও অনলাইন বিচার: স্বচ্ছতার নতুন দিগন্ত না নতুন সংকট? কাপ্তাইয়ে পল্টন ট্র্যাজেডি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার

দেশে এক লাখ ৮২২ জন শিক্ষক নিয়োগে ৬ষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

সাংবাদিক

দেশের এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক সংকট মোকাবিলায় এক লাখ ৮২২ জন শিক্ষক নিয়োগের জন্য ৬ষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। সোমবার (১৬ জুন) বিকালে সদস্য মো. শাহাদাত হোসেনের স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আবেদন শুরু হবে ২২ জুন থেকে ১০ জুলাই রাত ১২টা পর্যন্ত। আবেদন ফি জমা দেওয়া যাবে ১৩ জুলাই পর্যন্ত। নিয়োগ দেওয়া হবে এমপিওভুক্ত স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, কারিগরি ও ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠানে।

নিয়োগের শূন্যপদগুলোর মধ্যে স্কুল ও কলেজে ৪৬ হাজার ২১১টি, মাদ্রাসায় ৫৩ হাজার ৫০১টি এবং কারিগরি ও ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে ১ হাজার ১১০টি পদ রয়েছে।

আবেদনের যোগ্যতার শর্তে বলা হয়েছে, প্রার্থীর বয়সসীমা ৪ জুন ২০২৫ তারিখে সর্বোচ্চ ৩৫ বছর হতে হবে। এ সময় ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার চূড়ান্ত ফল প্রকাশিত হয়েছে। পাশাপাশি নিবন্ধন সনদের মেয়াদ ফল প্রকাশের তারিখ থেকে তিন বছরের মধ্যে থাকতে হবে। শর্ত পূরণ না হলে আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না।

প্রত্যেক প্রার্থী শূন্যপদের তালিকা থেকে সর্বোচ্চ ৪০টি প্রতিষ্ঠানে আবেদন দিতে পারবেন। আবেদন ফি এক হাজার টাকা এবং আবেদন করা যাবে এনটিআরসিএ ও টেলিটকের ওয়েবসাইটে। ফি না জমালে আবেদন বাতিল হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে সতর্ক করা হয়েছে, মিথ্যা তথ্য দিলে সুপারিশ বাতিলসহ আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে স্থানীয় শিক্ষা কর্মকর্তাদের মাধ্যমে সংগৃহীত চাহিদাজনিত ভুলের দায় এনটিআরসিএ নেবে না।

বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, যা ২০০৫ সাল থেকে শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার মাধ্যমে প্রার্থীদের যাচাই করে নিয়োগ সুপারিশ করে আসছে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপডেটের সময় : ০৪:৪১:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫
৬৭৯ Time View

দেশে এক লাখ ৮২২ জন শিক্ষক নিয়োগে ৬ষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

আপডেটের সময় : ০৪:৪১:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫

দেশের এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক সংকট মোকাবিলায় এক লাখ ৮২২ জন শিক্ষক নিয়োগের জন্য ৬ষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। সোমবার (১৬ জুন) বিকালে সদস্য মো. শাহাদাত হোসেনের স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আবেদন শুরু হবে ২২ জুন থেকে ১০ জুলাই রাত ১২টা পর্যন্ত। আবেদন ফি জমা দেওয়া যাবে ১৩ জুলাই পর্যন্ত। নিয়োগ দেওয়া হবে এমপিওভুক্ত স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, কারিগরি ও ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠানে।

নিয়োগের শূন্যপদগুলোর মধ্যে স্কুল ও কলেজে ৪৬ হাজার ২১১টি, মাদ্রাসায় ৫৩ হাজার ৫০১টি এবং কারিগরি ও ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে ১ হাজার ১১০টি পদ রয়েছে।

আবেদনের যোগ্যতার শর্তে বলা হয়েছে, প্রার্থীর বয়সসীমা ৪ জুন ২০২৫ তারিখে সর্বোচ্চ ৩৫ বছর হতে হবে। এ সময় ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার চূড়ান্ত ফল প্রকাশিত হয়েছে। পাশাপাশি নিবন্ধন সনদের মেয়াদ ফল প্রকাশের তারিখ থেকে তিন বছরের মধ্যে থাকতে হবে। শর্ত পূরণ না হলে আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না।

প্রত্যেক প্রার্থী শূন্যপদের তালিকা থেকে সর্বোচ্চ ৪০টি প্রতিষ্ঠানে আবেদন দিতে পারবেন। আবেদন ফি এক হাজার টাকা এবং আবেদন করা যাবে এনটিআরসিএ ও টেলিটকের ওয়েবসাইটে। ফি না জমালে আবেদন বাতিল হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে সতর্ক করা হয়েছে, মিথ্যা তথ্য দিলে সুপারিশ বাতিলসহ আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে স্থানীয় শিক্ষা কর্মকর্তাদের মাধ্যমে সংগৃহীত চাহিদাজনিত ভুলের দায় এনটিআরসিএ নেবে না।

বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, যা ২০০৫ সাল থেকে শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার মাধ্যমে প্রার্থীদের যাচাই করে নিয়োগ সুপারিশ করে আসছে।