মুহাম্মদ আলী,স্টাফ রিপোর্টার:
“শিক্ষকের হাত ধরেই শিক্ষাব্যবস্থার রূপান্তর শুরু” এই প্রতিপাদ্য বিষয়কে সামনে রেখে সারাদেশের ন্যায় বান্দরবান পার্বত্য জেলায় দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপন করা হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে বান্দরবান কালেক্টরেট ভবন প্রাঙ্গণে হতে একটি বর্ণাঢ্য রেলী বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক পদক্ষিন শেষে বান্দরবান সরকারি কলেজ অডিটোরিয়ামে এসে শেষ হয়। এরপর কলেজ অডিটোরিয়ামে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বান্দরবান সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ ও বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ প্রফেসর থানজামা লুসাই। বান্দরবান সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ নুরুল আফসার চৌধুরী এর সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বান্দরবান সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর প্রদীপ বড়ুয়া। সভায় স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন শিক্ষক দিবস উদযাপন কমিটির সদস্য সচিব ও বান্দরবান জেলা শিক্ষা অফিসার সরিৎ কুমার চাকমা। প্রফেসর সজীব কুমার চৌধুরী,ডক্টর রিপন কুমার দে,বান্দরবান সরকারি কলেজের প্রভাষক জাহাঙ্গীর আলম, প্রভাষক মেহেদী হাসান,বান্দরবান জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোহাম্মদ মুস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া,জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ শফিউল আলম,বান্দরবান ইসলামিয়া সিনিয়র মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মোঃ বদরুল হক,সাংবাদিক মুহাম্মদ আলী, বান্দরবান সাঙ্গু উচ্চ বিদ্যালয় এর প্রধান শিক্ষক মোঃ ইমান আলী,
বান্দরবান রেইছা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মেহ্রী মারমা, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রতিনিধির পক্ষে বালাকাটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ শাহাবুদ্দিন প্রমুখ।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, শিক্ষকতা এক এক মহান পেশা, মাতার পিতার পরে শিক্ষকদের সম্মানের স্থান, অনেক ক্ষেত্রে শিক্ষকগণ মাতা পিতার চেয়ে অনেক বড় ভূমিকা পালন করে থাকে। যে জাতি যত বেশি শিক্ষিত সে জাতি ততবেশী উন্নত। শিক্ষায় জাতির মেরুদন্ড। আমাদের শিক্ষাক সমাজ সকলকেই আরোও বেশি দায়িশীল হয়ে সমাজে শিকার আলো ছড়িয়ে দিতে হবে, আলোকিত সমাজ গঠনে শিক্ষকদের ভূমিকা অপরিসীম। ছাত্র ছাত্রীদের সুশিক্ষিত করে গড়ে তুলতে শিক্ষকদের পাশাপাশি মাতাপিতা ও অভিভাবকদেরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে।