নিজস্ব প্রতিবেদক:
শালিক রেস্তোরাঁর মালিক নাসির উদ্দীন ও ১২ নং ওয়ার্ড আওয়ামিলীগের সাধারণ সম্পাদক মোর্শেদ চৌধুরীর মধ্যে সৃষ্ট সমস্যাটি মেয়র মুজিবুর রহমানের মাধ্যমে মিমাংসা হওয়ার প্রেক্ষিতে নাসির উদ্দীনের বক্তব্যটি হুবুহু তোলে ধরা হলো।
“শালিক রেস্টুরেন্টে হামলা অতঃপর মেয়র কর্তৃক মিমাংসা প্রসঙ্গে:
গত ৬ এপ্রিল ২০২২ ইং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোর্শেদ চৌধুরীর(১২নং ওয়ার্ড) সাথে আমি নাছির উদ্দিন (স্বত্বাধিকারী- শালিক রেস্টুরেন্ট) এর ভূল বোঝা-বুঝির কারণে একটি অনাকাঙ্খিত ঘটনা ঘটে যা আপনারা সকলে অবগত আছেন।
উক্ত ঘটনা মিমাংসা করার লক্ষে গত ৮ এপ্রিল ২০২২ ইং আনুমানিক রাত ১১টার দিকে হোটেল সায়মনে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান মহোদয়(মেয়র কক্সবাজার পৌরসভা) , সদর উপজেলা আওয়ামী-লীগের আহ্বায়ক মাহামুদুর করিম মাদু ভাই, পৌর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক উজ্জ্বল কর (দাদা), কাউন্সিলর এম এ মঞ্জুর ভাই(১২ নং ওয়ার্ড), বাংলাদেশ রেস্টুরেন্ট মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক(কক্সবাজার জেলা শাখা) রাশেদুল ইসলাম ডালিম ভাইসহ আওয়ামী-লীগের অন্যান্য সিনিয়র নেতৃবৃন্দ, এবং এলাকার মুরব্বিগন।
সকলের উপস্থিতিতে মাননীয় মেয়র মহোদয় সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে আমাদের উভয় পক্ষকে মিলিয়ে দেন, পাশাপাশি ভবিষ্যতে ব্যবসায়ীদের যেকোন বিপদ-আপদে পাশে থাকার আশ্বাস ব্যক্ত করেছেন।
এছাড়া ঘটনার প্রাক্কাল থেকে সহযোগিতা করে আসা মহেশখালী মাটি ও মানুষের প্রিয় নেতা মাননীয় সাংসদ আশেক উল্লাহ রফিক , কক্সবাজার সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (oc) জনাব মনিরুল গিয়াস, কক্সবাজার পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি নজিবুল ইসলাম, কক্সবাজার জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক জনাব শহিদুল হক সোহেল , কক্সবাজার সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কায়ছারুল হক জুয়েল,বাংলাদেশ রেস্টুরেন্ট মালিক সমিতির সভাপতি(কক্সবাজার জেলা শাখা) নইমুল হক চৌধুরী টুটুল, সাংবাদিক ভাইগন, শুভাকাঙ্ক্ষীগন এবং উক্ত বিচারে/মিমাংসিত স্থানে যারা ছিলেন সকলকে,আমার ব্যক্তিগত তরফ ও আমার প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে এবং রেস্টুরেন্ট মালিক সমিতির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
পরিশেষে, আমরা ব্যবসায়ীরা আপনাদের থেকে সবসময় সহযোগিতা কামনা করি আশাকরি আপনারা আমাদের যেকোন বিপদে-আপদে একজন অভিভাবক হিসাবে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ায় পাশে থাকবেন।
কৃতজ্ঞতায়
নাছির উদ্দিন
স্বত্বাধিকারী, শালিক রেস্তোরাঁ”