পবিত্র রমজান মাসে সারা বিশ্বে এক শ কোটি খাবারের প্যাকেট বিতরণের উদ্যোগ নিয়েছে দুবাইয়ের ভাইস প্রেসিডেন্ট শেখ মোহাম্মদ বিন রাশিদ। রমজানের প্রথম দিন থেকে শুরু হয়ে লক্ষ্য পূরণ হওয়া পর্যন্ত এই কার্যক্রম চলবে। গত ১৯ মার্চ এক টুইট বার্তায় এ কথা জানান মোহাম্মদ বিন রাশিদ।
টুইট বার্তায় তিনি লিখেছেন, ‘আমাদের বার্ষিক রীতি অনুসারে এ বছরের পবিত্র রমজানে আমরা এক শ কোটি খাবার দান করব। বিশ্বের প্রতি ১০ জনের মধ্যে একজন ক্ষুধার্ত। অভাবীকে সাহায্য করা আমাদের মানবিক, নৈতিক ও ইসলামী দায়িত্ব। বিশেষত রমজান মাস এ ধরনের কাজে উৎসাহ দেয়। প্রতিবছর ওয়াকফর মাধ্যমে টেকসই উপায়ে শত কোটি প্যাকেট খাবার সরবরাহ করাই আমাদের লক্ষ্য।’
গত বছর প্রথমবারের মতো এক শ কোটি প্যাকেট খাবার বিতরণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। এর মাধ্যমে বিশ্বের ৫০টি দেশের দুস্থদের সাহায্য করা হয়। মূলত ২০৩০ সালের মধ্যে ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব গড়তে জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনের প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে উদ্যোগটি চালু হয়। ১ বিলিয়ন মিসল ক্যাম্পেইনের ওয়েবসাইটে খাদ্য সহায়তা কার্যক্রমে অংশ নেওয়া যাবে। ২০২০ সালের রমজানে স্থানীয়দের উদ্যোগে করোনায় ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে ১০ মিলিয়ন খাবার বিতরণ করা হয়। ২০২১ সালে চার মহাদেশে ১০০ মিলিয়ন প্যাকেট খাবার দেওয়া হয়। ২০২২ সালে এক শ কোটি প্যাকেট খাবার বিশ্বের ৫০টি দেশে বিতরণ করা হয়।
সূত্র : খালিজ টাইমস
পবিত্র রমজান মাসে সারা বিশ্বে এক শ কোটি খাবারের প্যাকেট বিতরণের উদ্যোগ নিয়েছে দুবাইয়ের ভাইস প্রেসিডেন্ট শেখ মোহাম্মদ বিন রাশিদ। রমজানের প্রথম দিন থেকে শুরু হয়ে লক্ষ্য পূরণ হওয়া পর্যন্ত এই কার্যক্রম চলবে। গত ১৯ মার্চ এক টুইট বার্তায় এ কথা জানান মোহাম্মদ বিন রাশিদ।
টুইট বার্তায় তিনি লিখেছেন, ‘আমাদের বার্ষিক রীতি অনুসারে এ বছরের পবিত্র রমজানে আমরা এক শ কোটি খাবার দান করব। বিশ্বের প্রতি ১০ জনের মধ্যে একজন ক্ষুধার্ত। অভাবীকে সাহায্য করা আমাদের মানবিক, নৈতিক ও ইসলামী দায়িত্ব। বিশেষত রমজান মাস এ ধরনের কাজে উৎসাহ দেয়। প্রতিবছর ওয়াকফর মাধ্যমে টেকসই উপায়ে শত কোটি প্যাকেট খাবার সরবরাহ করাই আমাদের লক্ষ্য।’
গত বছর প্রথমবারের মতো এক শ কোটি প্যাকেট খাবার বিতরণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। এর মাধ্যমে বিশ্বের ৫০টি দেশের দুস্থদের সাহায্য করা হয়। মূলত ২০৩০ সালের মধ্যে ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব গড়তে জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনের প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে উদ্যোগটি চালু হয়। ১ বিলিয়ন মিসল ক্যাম্পেইনের ওয়েবসাইটে খাদ্য সহায়তা কার্যক্রমে অংশ নেওয়া যাবে। ২০২০ সালের রমজানে স্থানীয়দের উদ্যোগে করোনায় ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে ১০ মিলিয়ন খাবার বিতরণ করা হয়। ২০২১ সালে চার মহাদেশে ১০০ মিলিয়ন প্যাকেট খাবার দেওয়া হয়। ২০২২ সালে এক শ কোটি প্যাকেট খাবার বিশ্বের ৫০টি দেশে বিতরণ করা হয়।
সূত্র : খালিজ টাইমস
পবিত্র রমজান মাসে সারা বিশ্বে এক শ কোটি খাবারের প্যাকেট বিতরণের উদ্যোগ নিয়েছে দুবাইয়ের ভাইস প্রেসিডেন্ট শেখ মোহাম্মদ বিন রাশিদ। রমজানের প্রথম দিন থেকে শুরু হয়ে লক্ষ্য পূরণ হওয়া পর্যন্ত এই কার্যক্রম চলবে। গত ১৯ মার্চ এক টুইট বার্তায় এ কথা জানান মোহাম্মদ বিন রাশিদ।
টুইট বার্তায় তিনি লিখেছেন, ‘আমাদের বার্ষিক রীতি অনুসারে এ বছরের পবিত্র রমজানে আমরা এক শ কোটি খাবার দান করব। বিশ্বের প্রতি ১০ জনের মধ্যে একজন ক্ষুধার্ত। অভাবীকে সাহায্য করা আমাদের মানবিক, নৈতিক ও ইসলামী দায়িত্ব। বিশেষত রমজান মাস এ ধরনের কাজে উৎসাহ দেয়। প্রতিবছর ওয়াকফর মাধ্যমে টেকসই উপায়ে শত কোটি প্যাকেট খাবার সরবরাহ করাই আমাদের লক্ষ্য।’
গত বছর প্রথমবারের মতো এক শ কোটি প্যাকেট খাবার বিতরণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। এর মাধ্যমে বিশ্বের ৫০টি দেশের দুস্থদের সাহায্য করা হয়। মূলত ২০৩০ সালের মধ্যে ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব গড়তে জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনের প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে উদ্যোগটি চালু হয়। ১ বিলিয়ন মিসল ক্যাম্পেইনের ওয়েবসাইটে খাদ্য সহায়তা কার্যক্রমে অংশ নেওয়া যাবে। ২০২০ সালের রমজানে স্থানীয়দের উদ্যোগে করোনায় ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে ১০ মিলিয়ন খাবার বিতরণ করা হয়। ২০২১ সালে চার মহাদেশে ১০০ মিলিয়ন প্যাকেট খাবার দেওয়া হয়। ২০২২ সালে এক শ কোটি প্যাকেট খাবার বিশ্বের ৫০টি দেশে বিতরণ করা হয়।
সূত্র : খালিজ টাইমস
পবিত্র রমজান মাসে সারা বিশ্বে এক শ কোটি খাবারের প্যাকেট বিতরণের উদ্যোগ নিয়েছে দুবাইয়ের ভাইস প্রেসিডেন্ট শেখ মোহাম্মদ বিন রাশিদ। রমজানের প্রথম দিন থেকে শুরু হয়ে লক্ষ্য পূরণ হওয়া পর্যন্ত এই কার্যক্রম চলবে। গত ১৯ মার্চ এক টুইট বার্তায় এ কথা জানান মোহাম্মদ বিন রাশিদ।
টুইট বার্তায় তিনি লিখেছেন, ‘আমাদের বার্ষিক রীতি অনুসারে এ বছরের পবিত্র রমজানে আমরা এক শ কোটি খাবার দান করব। বিশ্বের প্রতি ১০ জনের মধ্যে একজন ক্ষুধার্ত। অভাবীকে সাহায্য করা আমাদের মানবিক, নৈতিক ও ইসলামী দায়িত্ব। বিশেষত রমজান মাস এ ধরনের কাজে উৎসাহ দেয়। প্রতিবছর ওয়াকফর মাধ্যমে টেকসই উপায়ে শত কোটি প্যাকেট খাবার সরবরাহ করাই আমাদের লক্ষ্য।’
গত বছর প্রথমবারের মতো এক শ কোটি প্যাকেট খাবার বিতরণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। এর মাধ্যমে বিশ্বের ৫০টি দেশের দুস্থদের সাহায্য করা হয়। মূলত ২০৩০ সালের মধ্যে ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব গড়তে জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনের প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে উদ্যোগটি চালু হয়। ১ বিলিয়ন মিসল ক্যাম্পেইনের ওয়েবসাইটে খাদ্য সহায়তা কার্যক্রমে অংশ নেওয়া যাবে। ২০২০ সালের রমজানে স্থানীয়দের উদ্যোগে করোনায় ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে ১০ মিলিয়ন খাবার বিতরণ করা হয়। ২০২১ সালে চার মহাদেশে ১০০ মিলিয়ন প্যাকেট খাবার দেওয়া হয়। ২০২২ সালে এক শ কোটি প্যাকেট খাবার বিশ্বের ৫০টি দেশে বিতরণ করা হয়।
সূত্র : খালিজ টাইমস