মুরাদ মিয়া,সুনামগঞ্জ:
একজন মানবতার ফেরিওয়ালা, কঠোর পরিশ্রমী সাদা মনের মানুষ লন্ডন প্রবাসী আবুল আজাদ। সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার মোল্লাপাড়া ইউনিয়নের ছোট্র একটি গ্রাম সাদকপুর উচারগাঁ গ্রামে তাঁর জন্ম।
বাল্যকাল থেকে মানুষের কল্যাণে কাজ করে আসছে এই মানুষটি। বিদেশে থেকেও দেশের মানুষের প্রতি তার ভালোবাসার কোনো কমতি নেই। অসহায় কোনো মানুষ সাহায্যের জন্য আসলে কখনো খালি হাতে ফিরিয়ে দেননি তিনি। শুধু সাহায্য নয় দাদার স্মৃতি ধরে রেখে কলিম শাহ বাউল সংঘ নামে একটি ক্লাব স্থাপন করেছেন। দাদার নামে একটি মাজারও রয়েছে। দাদা মৃত কলিম শাহ একজন পীর ছিলেন। নিজ গ্রামের অসহায় কৃষক, জেলে, কামার,কুমারসহ কেউ কোনো ধরনের সমস্যায় পড়লে তাদের দুসময়ের সঙ্গি হয়ে যান তিনি। ইউনিয়নসহ যেকোনো এলাকার বিয়েসহ যেকোনো সামাজিক কর্মকান্ডে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন।
অনেকেই মন্তব্য করেছেন তিনি শুধু এক প্রবাসী নন সবার কাছে এখন একজন প্রকৃত ‘মানবতার ফেরিওয়ালা’।
এব্যাপারে লন্ডন প্রবাসী আবুল আজাদের কাজে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি সার্বক্ষণিক গরীব অসহায় মানুষদের যাবতীয় খোঁজ খবর এটা কাজ । জনগণের এতো ভালোবাসা আমাকে মুগ্ধ করেছে, জনগণের খেদমত করতে আমার ভালো লাগে, আমি বন্যা ও করোনার পূর্বেও জনগণের পাশে ছিলাম, এখনো আছি, ভবিষ্যতেও থাকবো । তিনি আরো বলেন, মানুষের সেবা করা যায়, এ কথাতে আমি বিশ্বাসী না । মানুষ মানুষের জন্য, জীবন জীবনের জন্য ।