রাশিয়া গণহত্যা চালাতে পারে ইউক্রেনে। ১৯৬০-এর দশকের কেএইচ-২২ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হতে পারে বেসামরিক মানুষের বসতি লক্ষ্য করে। যে অস্ত্র যুদ্ধবিমান ধ্বংস করতে সক্ষম, তা জমিতে এসে পড়লে কী হতে পারে, তার প্রমাদ গুণছে ইউক্রেন। এদিকে, তাদের কাছে থাকা যুদ্ধাস্ত্রও প্রায় শেষ। পশ্চিমের কাছে তারা আবেদন জানিয়েছে, দ্রুত পাঠানো হোক হাতিয়ার। গোয়েন্দা সূত্রের বরাত দিয়ে সোমবার আনন্দবাজার অনলাইন এ খবর জানিয়েছে।
রাশিয়া গণহত্যা চালাতে পারে ইউক্রেনে। ১৯৬০-এর দশকের কেএইচ-২২ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হতে পারে বেসামরিক মানুষের বসতি লক্ষ্য করে। যে অস্ত্র যুদ্ধবিমান ধ্বংস করতে সক্ষম, তা জমিতে এসে পড়লে কী হতে পারে, তার প্রমাদ গুণছে ইউক্রেন। এদিকে, তাদের কাছে থাকা যুদ্ধাস্ত্রও প্রায় শেষ। পশ্চিমের কাছে তারা আবেদন জানিয়েছে, দ্রুত পাঠানো হোক হাতিয়ার। গোয়েন্দা সূত্রের বরাত দিয়ে সোমবার আনন্দবাজার অনলাইন এ খবর জানিয়েছে।
একদিকে দোনেৎস্ক অঞ্চলে রুশ সেনাকে অনেকটাই পিছু হটিয়েছে ইউক্রেনীয় বাহিনী। কিন্তু অন্যদিক দিয়ে ক্রমশই জমি দখল চালিয়ে যাচ্ছে রাশিয়া। রুশ স্থলবাহিনীর দাপটে রীতিমতো চাপে কিয়েভ। এ মুহূর্তে রাশিয়া-ইউক্রেনের মূল যুদ্ধ চলছে দোনবাসে। কাছে সীমান্ত পেরিয়ে রাশিয়া থেকে চলে আসছে অস্ত্র ও যুদ্ধের জন্য প্রয়োজনীয় অন্যান্য সামগ্রী। ইউক্রেনের জন্য যেটা চিন্তার, মজুত অস্ত্র ফুরিয়ে এসেছে। কিয়েভ সরকারের এক উপদেষ্টা জানান, দিনে ৫০ হাজার রাউন্ড গুলি ছুড়ছে রাশিয়া। ইউক্রেন তার ১০ ভাগের এক ভাগ।
পশ্চিমের অনেক দেশই অস্ত্র পাঠিয়েছে ইউক্রেনে। কিন্তু তা-ও কম পড়ছে। তা ছাড়া, যুদ্ধ এখনই শেষ হওয়ার কোনও ইঙ্গিত নেই। যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, তারা নতুন করে ইউক্রেনে অস্ত্র পাঠবে। তারা যে হিমারস মাল্টিপল রকেট সিস্টেম ইউক্রেনে পাঠানোর কথা, তা সেখানে যায়নি। কিন্তু তা ইউক্রেন হাতে পেলেও ব্যবহার করতে আরও বেশ কয়েক সপ্তাহ চলে যাবে। হিমার ব্যবহার করার আগে ইউক্রেনীয় সেনাকে যথাযথ প্রশিক্ষণ নিতে হবে।