নিজের সুবিধার জন্য কারসাজি করে টুইটারের শেয়ারের দাম কমিয়েছেন মাস্ক। এর মধ্য দিয়ে ১৫ কোটি ৬০ লাখ ডলার বাঁচিয়েছেন তিনি। এমন অভিযোগে বুধবার রাতে স্যান ফ্রান্সিস্কোর জেলা
খবরে বলা হয়, টুইটার কিনে নেয়া নিয়ে এপ্রিলের শেষ সপ্তাহে সোশ্যাল সাইটটির সঙ্গে চুক্তিতে পৌছান মাস্ক। এরপর থেকেই তিনি বাজারের কারসাজিতে যুক্ত হন বলে অভিযোগ মামলাকারীর। টুইটারের সঙ্গে মাস্কের চুক্তির মধ্যেই তিনি ঘোষণা করেন যে, তার কাছে ভুয়া আইডির তথ্য না থাকায় আপাতত টুইটার কেনার কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে। তবে মাস্কের এই আচরণকে নিয়ম বহির্ভুত বলছেন অভিযোগকারী।
মামলায় তিনি বলেন, মাস্ক এমন সব বিবৃতি দিয়েছেন, টুইট করেছেন কিংবা আচরণ করেছেন যার মধ্য দিয়ে টুইটার কেনার চুক্তিটি নিয়ে সন্দেহ সৃষ্টি হয়। তার এসব আচরণের কারণে টুইটারের শেয়ারের দাম পড়ে যায়। মাস্ক এখন আরও কম মূল্যে টুইটার কেনার দর কষাকষি করতে চান। আর এই সুবিধার জন্যেই মাস্ক ‘অবৈধ’ আচরণগুলো করেছেন যা ক্যালিফোর্নিয়ার কর্পোরেশন আইন লঙ্ঘন করে।
টুইটারে বিনিয়োগকারীদের একটি ছোট দল ওই মামলাটি করেছে।
তবে তারা বলছেন, মামলার মাধ্যমে যে ক্ষতিপূরণ পাওয়া যাবে তা সকল বিনিয়োগকারীর মধ্যেই ভাগ করা হবে। তবে কি পরিমাণ ক্ষতিপূরণ চাওয়া হয়েছে তা জানা যায়নি। এই মামলা নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে টুইটার।
আদালতে মার্কিন ধনকুবের ইলন মাস্কের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন টুইটারের বিনিয়োগকারীরা। এ খবর দিয়েছে দ্য ভার্জ।