আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, `অতিরিক্ত চাঁদাবাজি বাড়ার বিষয়টা আমাদের মনিটরিংয়ে আছে। চাঁদাবাজি বন্ধ করা সম্ভব নয়, নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।’
বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর বনানীতে বিআরটিএর প্রধান কার্যালয়ে আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতরে যাত্রীদের যাতায়াত নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন করতে করণীয় নির্ধারণে অনুষ্ঠিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘করপোরেশন কোথায় হচ্ছে না। আমেরিকাতেও হচ্ছে! চাঁদাবাজি এমন জায়গায় গিয়ে পড়েছে যে, আজ প্রধানমন্ত্রীকেও এ নিয়ে বলতে হচ্ছে। কারণ, এটার ইমপ্যাক্ট দ্রব্যমূল্যেও গিয়ে পড়ছে।’
সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ে দুর্ভাবনার শেষ নেই জানিয়ে সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘রাজধানীর ভেতরে গণপরিবহনগুলোর দিকে তাকানো যায় না। এর থেকে মফস্বলের গাড়িগুলো অনেক উন্নত। রঙ দিয়ে গাড়ি না চালিয়ে, ফিটনেস নিশ্চিত করার জন্য বিআরটিএ এবং হাইওয়ে পুলিশকে কঠোর হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
ঈদের সময় যানজট প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘ঈদের সময় কিছুটা যানজট হবে। একদম যানজটমুক্ত দাবি করা সমীচীন নয়। হাইওয়ে পুলিশের সক্ষমতা আরও বাড়াতে হবে। হাইওয়ে পুলিশ ও বিআরটিএর সক্ষমতা বাড়াতে না পারলে কোনো ভালো সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে না।’
সেতুমন্ত্রী আরও বলেন, হাইওয়েতে ৩ চাকার গাড়ি এখনো চলছে। এতে অনেকের প্রাণহানি হয়।