এছাড়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রীদের বাড়িতেও হামলা হয়েছে। এরমধ্যে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শের বাহাদুর দিউবার বাড়িতে প্রবেশ করেন শত শত বিক্ষোভকারী। তারা তাকে ও তার স্ত্রীকে মারধর করেছেন। এতে শের বাহাদুরের মুখ থেকে রক্ত ঝরতেও দেখা গেছে।
জনতার মার খেয়ে একটা সময় অসহায় হয়ে পড়েন তিনি। এ সময় তাকে ঘাসের ওপর বসে থাকতে দেখা যায়। পাশে দেখা যাচ্ছে সেনা সদস্যরা তার পাশে দাঁড়িয়ে আছেন।
বিক্ষোভকারীদের থেকে উদ্ধার করে সাবেক এ প্রধানমন্ত্রী ও তার স্ত্রীকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
গতকাল সোমবার নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে ১৯ জন বিক্ষোভকারী নিহত হন। যাদের বেশিরভাগ স্কুল ও কলেজের ছাত্র ছিলেন। তাদের মৃত্যুতে ব্যাপক ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন সাধারণ মানুষ।
কারফিউ থাকা সত্ত্বেও মঙ্গলবার সকালে হাজার হাজার মানুষ কারফিউ ভেঙে রাস্তায় নেমে আসেন। পরিস্থিতি খারাপ হলে দেশটির সেনাপ্রধান সদ্যবিদায়ী প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলিকে সরে যেতে বলেন। তার আহ্বান মেনে নিয়ে পদত্যাগ করেন কেপি শর্মা। শোনা যাচ্ছে, দেশ থেকে পালিয়ে তিনি দুবাইয়ে চলে যাবেন।
সূত্র: এনডিটিভি