সফিকুল ইসলাম রানা।
ঘরে চাল না থাকায় কয়েকদিন রান্না হয়নি। সন্তানেরা আছে না খেয়ে। স্ত্রীর কাছে এমন কথা শুনে দিশেহারা অসুস্থ বাবা। মানুষের দ্বারে দ্বারে গিয়েও কাজ হচ্ছেনা। ইউপি সদস্য ও চেয়ারম্যানের কাছে গিয়েও একমুঠো চাল পাননি চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার ষাটনল ইউনিয়নের রঙ্গুখাঁ কান্দির অসুস্থ মো. কাশেম। তিনি সোমবার সাংবাদিকদের কাছে তুলে ধরেন তার অসহাত্বের কথা। পায়ে টিউমার ও শরীরের বিভিন্ন রোগ বালাই থাকায় দিনমজুরের কাজও করতে পারছেন না তিনি।
ভাঙ্গাচোড়া টিনের দু’চালা বসত ঘর। কনকনের এ শীতের মধ্যে ঘরে থাকতেও কষ্ট হচ্ছে কম্বলহীন এ পরিবারের। দিনমজুর বাবার চোখেমুখে তখন অসহাত্বের ছাপ। সন্তানরা একে অপরের দিকে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে আছে সবাই।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, মো. কাশেম ৩ কন্যা ও ১ ছেলে সন্তানের পিতা। স্ত্রী হাজেরা বেগমও খেযে না খেয়ে রুগ্ন হযে পড়েছে। তিন মেয়ের মধ্যে বড় মেয়েকে বিয়ে দিয়েছে অভাবের কারণে। দ্বিতীয় মেয়ে শিরিনও প্রতিবন্ধী, তৃতীয় মেয়ে ফারজানা ৭ম শ্রেণীতে ও একমাত্র ছেলে আরিফ ৬ষ্ঠ শ্রেণীতে লেখাপড়া করেন শরীফ উল্লাহ উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজে।
মো. কাশেম বলেন, আমার পায়ে টিউমার থাকায় বসে কাজ করতে পারিনা। চাহিদানুযায়ী কাজ করতে না পারায় কেউ কাজেও নেয় না। খাদ্যের অভাবে স্ত্রী সন্তানদে নিয়ে খুব কষ্টে আছি। মেম্বার চেয়ারম্যানের কাছে গিয়েও কোন লাভ হয়নি। এ শীতের কেউ একটি কম্বলও দেয়নি আমকে।
মো. কাশেম বেপারীর স্ত্রী হাজেরা বেগম জানান, অভাব অনটনের মধ্যে চলছে জীবন। কাল (রবিবার) একজরে আধা সের চিড়া দিয়েছিল, তা সবাই মিলে খাইছি।
ওই গ্রামের শহীদ উল্লাগ সরকার, রফিকুল ইসলাম, ইমান হোসেন জানান, আমরা যথাসাধ্য সহায়তা করছি। এ গ্রামের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দরিদ্র এ কাশেম। অনেক কষ্টে আছে স্ত্রী সন্তানদের নিয়ে।
প্রতিবেশী নাছিমা বেগম ও রাজিব খাঁ জানান, বিভিন্ন জনের কাছ থেকে সহায়তা এনে কোনমতে চলছে কাশে বেপারীর সংসার। সকলের সহায়তা পেলে বেঁচে যেতে পারে এ অসহায় পরিবারটি।
ভাঙ্গাচোড়া টিনের দু’চালা বসত ঘর। কনকনের এ শীতের মধ্যে ঘরে থাকতেও কষ্ট হচ্ছে কম্বলহীন এ পরিবারের। দিনমজুর বাবার চোখেমুখে তখন অসহাত্বের ছাপ। সন্তানরা একে অপরের দিকে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে আছে সবাই।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, মো. কাশেম ৩ কন্যা ও ১ ছেলে সন্তানের পিতা। স্ত্রী হাজেরা বেগমও খেযে না খেয়ে রুগ্ন হযে পড়েছে। তিন মেয়ের মধ্যে বড় মেয়েকে বিয়ে দিয়েছে অভাবের কারণে। দ্বিতীয় মেয়ে শিরিনও প্রতিবন্ধী, তৃতীয় মেয়ে ফারজানা ৭ম শ্রেণীতে ও একমাত্র ছেলে আরিফ ৬ষ্ঠ শ্রেণীতে লেখাপড়া করেন শরীফ উল্লাহ উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজে।
মো. কাশেম বলেন, আমার পায়ে টিউমার থাকায় বসে কাজ করতে পারিনা। চাহিদানুযায়ী কাজ করতে না পারায় কেউ কাজেও নেয় না। খাদ্যের অভাবে স্ত্রী সন্তানদে নিয়ে খুব কষ্টে আছি। মেম্বার চেয়ারম্যানের কাছে গিয়েও কোন লাভ হয়নি। এ শীতের কেউ একটি কম্বলও দেয়নি আমকে।
মো. কাশেম বেপারীর স্ত্রী হাজেরা বেগম জানান, অভাব অনটনের মধ্যে চলছে জীবন। কাল (রবিবার) একজরে আধা সের চিড়া দিয়েছিল, তা সবাই মিলে খাইছি।
ওই গ্রামের শহীদ উল্লাগ সরকার, রফিকুল ইসলাম, ইমান হোসেন জানান, আমরা যথাসাধ্য সহায়তা করছি। এ গ্রামের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দরিদ্র এ কাশেম। অনেক কষ্টে আছে স্ত্রী সন্তানদের নিয়ে।
প্রতিবেশী নাছিমা বেগম ও রাজিব খাঁ জানান, বিভিন্ন জনের কাছ থেকে সহায়তা এনে কোনমতে চলছে কাশে বেপারীর সংসার। সকলের সহায়তা পেলে বেঁচে যেতে পারে এ অসহায় পরিবারটি।