বৃহস্পতিবার, ২৪ নভেম্বর,২০২২ খ্রি. জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০২ তম জন্মোৎসব উপলক্ষ্যে জানিপপ কর্তৃক আয়োজিত জুম ওয়েবিনারে এক বিশেষ সেমিনারের ৪৭৯তম পর্ব অনুষ্ঠিত হয়।
জানিপপ-এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান প্রফেসর ড.মেজর নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ, বিএনসিসিও’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে সংযুক্ত ছিলেন, ইউএন ডিজএ্যাবিলিটি রাইটস চ্যাম্পিয়ন ও অনারারি প্রফেসর আবদুস সাত্তার দুলাল এবং গেস্ট অব অনার হিসেবে সংযুক্ত ছিলেন,রংপুর মহিলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আর্জিনা খানম,কুষ্টিয়া থেকে সিনিয়র সাংবাদিক হুমায়ুন কবির ও ছাত্রলীগের সাবেক নেত্রী ও নারী উদ্যোক্তা আমাতুন নূর শিল্পী।
সেমিনারে বিশেষ অতিথি হিসেবে সংযুক্ত ছিলেন, কুমিল্লার লাকসাম থেকে প্রভাষক মোঃ কামাল উদ্দিন।
সভায় মুখ্য আলোচক হিসেবে সংযুক্ত ছিলেন গোপালগঞ্জস্হ বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় পিএইচডি গবেষণারত প্রশান্ত কুমার সরকার ।
সভাপতির বক্তৃতায় ড.কলিমউল্লাহ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে বলেন,বঙ্গবন্ধুর জীবনে সততাই ছিল মূল চালিকা শক্তি।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে আবদুস সাত্তার দুলাল বলেন,বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার প্রতীক। বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর মধ্য দিয়ে মূলত একটি জাতির স্বপ্নের মৃত্যু ঘটেছিলো। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজন মেধাবী ও দেশ প্রেমবোধসম্পন্ন রাজনীতিবিদ।
আর্জিনা খানম বলেন, বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বাস্তবায়ন হতে চলেছে তারই সুযোগ্য উত্তরসূরী গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে ।এই অগ্রযাত্রাকে রোধ করা যাবে না।
আমাতুন নূর শিল্পী বলেন, বঙ্গবন্ধু মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বাঙ্গীন কল্যাণের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছিলেন।
প্রশান্ত কুমার সরকার বলেন, বঙ্গবন্ধু সর্বপ্রথম মুক্তিযোদ্ধাদের জীবন মান নিশ্চিত করতে মুক্তিযোদ্ধা ফাউন্ডেশন ও পরে কল্যাণ ট্রাস্ট স্থাপন করেছিলেন।
সাংবাদিক হুমায়ুন কবির বলেন, প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের খুঁজে বের করতে হবে এবং তাদের মানসম্মত জীবন যাপনের ব্যবস্থা করতে হবে।
সেমিনারটি সঞ্চালনা করেন আমেরিকার মিলেনিয়াম টিভির কান্ট্রি ডিরেক্টর ও রয়্যাল ইউনিভার্সিটি অব ঢাকা’র সহযোগী অধ্যাপক,বিভাগীয় প্রধান ও ডেইলি প্রেসওয়াচ সম্পাদক ড. দিপু সিদ্দিকী।
সেমিনারে অন্যান্যের মধ্যে সংযুক্ত ছিলেন,ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত প্রকৌশলী শাফিউল বাশার, রাজশাহী থেকে ডা.মনোয়ার ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে ডা.বায়েজিদা ফারজানা।