Saturday , 27 April 2024
শিরোনাম

সব ভুলে এক হয়ে দোয়া চাইলেন সানী-মৌসুমী

চিত্রনায়ক জায়েদ খানকে ঘিরে মৌসুমীর সঙ্গে দূরত্ব বেড়েছিল ওমর সানীর। দেড় বছর ধরেই নাকি এই তারকা দম্পতির সম্পর্কে টানাপড়েন চলছিল।

জায়েদ খানের বিরুদ্ধে ওমর সানীর বিস্তর অভিযোগ থাকলেও একই ছাদের তলায় থাকা মৌসুমীর বক্তব্য একেবারে বিপরীত।

জায়েদ খুব ভালো ছেলে এবং তিনি কখনো তাকে বিরক্ত করেননি বলে দাবি ঢাকাই সিনেমার এ নায়িকার।

এমন পরিস্থিতিতে সানী-মৌসুমীর ২৭ বছরের সংসার ভেঙে যাচ্ছে কিনা সেই শঙ্কা জাগে তার ভক্ত-শুভানুধ্যায়ীদের মধ্যে।

তবে এসব বিতর্ক ও আলোচনা ভুলে আবারও এক হলেন সানী-মৌসুমী। জায়েদ ইস্যুতে তাদের বিচ্ছেদের যে গুঞ্জন উঠেছিল তার সমাপ্তি ঘটছে।
নায়ক ওমর সানীর ফেসবুক পোস্টে এমন ভালো লাগার খবব পাওয়া গেছে।

বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে ফেসবুকে একটি ছবি পোস্ট করেন সানী। সেখানে এক টেবিলে বসে সপরিবারে খাবার খেতে দেখা গেছে ওমর সানীকে। মৌসুমীর মুখোমুখি বসে খাবার খেতে দেখা যায় সানীকে।

ছবির ক্যাপশনেও সব মিটে যাওয়া ইঙ্গিত দিলেন সানী। লিখলেন— ‘সবাই ভালো থাকবেন, দোয়া করবেন আমাদের জন্য।’

ছবিটি পোস্ট হতেই ভাইরাল হয়ে যায়। হওয়ারই কথা। সব ভুলে যেন এ তারকা দম্পতির বন্ধন আবার আগের মতো দৃঢ়তা পায় সেই দোয়া করছিলেন চলচ্চিত্রের মানুষেরা। আবারও এক হয়ে যাওয়ায় সানী-মৌসুমীর ভক্ত-অনুরাগীরা তাদের অভিনন্দনে ভাসাচ্ছেন রাত থেকেই।

পোস্টের ৯ ঘণ্টার মধ্যে দুই হাজার ৬০০-এর বেশি মন্তব্য জমা পড়েছে, যার বেশিরভাগই অভিনন্দন ও সানী-মৌসুমীর জন্য দোয়া-কামনা।

প্রসঙ্গত, গত ১০ জুন অভিনেতা ডিপজলের ছেলের বিয়েপরবর্তী অনুষ্ঠানে জায়েদ খানকে চড় মারেন ওমর সানী। জায়েদের বিরুদ্ধে পিস্তল ঠেকিয়ে গুলি করার হুমকির অভিযোগ তোলেন সানী। এ নিয়ে শিল্পী সমিতিতে অভিযোগও করেন তিনি। ওই অভিযোগে গুলি করার হুমকি, ওমর সানীর স্ত্রী মৌসুমীকে নানাভাবে হয়রানির বিষয়ও তুলে ধরেন।

তবে অভিযোগের বিষয় পুরোটা অস্বীকার করে জায়েদ বলেন, এ খবর মিথ্যা ও বানোয়াট।

এর পর দিনই সংবাদমাধ্যমে অডিওবার্তা দেন মৌসুমী। তাতে জায়েদ খানের কোনো দোষ নেই বলে উল্লেখ করেন নায়িকা।

Check Also

লোকসভা নির্বাচন: ৬১ শতাংশ ভোট পড়েছে দ্বিতীয় ধাপে

ভারতে ১৮তম লোকসভা নির্বাচন চলছে। আজ শুক্রবার ছিল দেশটির দ্বিতীয় ধাপের ভোট গ্রহণ। ১৩টি রাজ্য …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

x